মুকুটমণিপুর বাঁধ নামেও পরিচিত, এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাটির বাঁধ। মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায়ের আমলে এটি নির্মিত হয়েছিল। এটি এখন পর্যটকদের কাছে একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্পট হয়ে উঠেছে। বর্ষাকালে বাঁধটি সুন্দর দেখায়। জলাধার পূর্ণ হয়ে যায় এবং কংসাবতীকে মন্ত্রমুগ্ধ দেখায়। মূলত গ্রীষ্মের আগে পর্যটকের আনাগোনা কমে যায়। বছরভর পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে মুকুটমণিপুরে। চলতি মরসুমে দাবদাহের জেরে তাতে ভাটা পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: হু হু করে কমল চাষের খরচ, এই স্কিমে চাষিরা পেলেন বিনামূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি, বীজ
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বাঁকুড়ার রাণী মুকুটমণিপুর। সৌন্দর্যের টানে পর্যটন মরসুম ছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময়ে পর্যটকদের আনাগোনা রয়েছে এখানে। এখানে রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি বহু হোটেল, দোকানপাট। গরমের দাপট বেড়েছে জেলায়। স্বাভাবিকভাবেই পর্যটকদের আনাগোনা কমেছে এখানে। তবে শেষ বেলার পর্যটকেরা কেউ কেউ জলাধারের জলে নৌকাবিহার করেন। আসানসোল থেকে পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে এসেছেন নমিতা মাঝি। তিনি বলেন, “ছুটি থাকায় অযোধ্যা, মুকুটমণিপুর বেড়াতে এসেছিলাম। প্রচণ্ড রোদ গরমে বাচ্চাদের নিয়ে কষ্ট হচ্ছে। তাই যতটুকু সম্ভব ঘুরে দেখলাম।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মুকুটমণিপুর নৌকা বিহার পরিষেবা সমবায় সমিতির সভাপতি তারাপদ সিং সর্দার বলেন, “একটু ভিড় হয়েছে। কিন্তু রোদের তেজ থাকায় নৌকা বিহারে অনেক পর্যটকই আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।” ব্যবসায়ীদের মধ্যে টোটন সিং বলেন, “তাপমাত্রা বাড়তেই প্রায় পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে মুকুটমণিপুর। তবে কিছুটা পর্যটক বেড়েছে। কিছু বিক্রিবাটাও হয়েছে।”
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





