উত্তর চব্বিশ পরগনার ফলতি বেলিয়াঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েত। আসন সংখ্যা ১৯। যার মধ্যে ১৬ টিতেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। জয় এসেছে পঞ্চায়েত সমিতির একটি আসনেও। তাই সোমবার বিকেলে এলাকায় বিজয় মিছিল বের করে শাসকদল। নেতৃত্বে ছিলেন অঞ্চল সভাপতি সইফার রহমান। অভিযোগ, পঞ্চায়েত অফিসের কাছে মিছিল পৌঁছতেই ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় রজব আলি। এলোপাথাড়ি কোপে লুটিয়ে পড়েন সইফার। বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হামলায় আঙুল উঠছে শাসনের এককালের ত্রাস মজিদ মাস্টারের দিকে। যদিও বিরোধীদের দাবি, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেরই ফসল এই দুজনের মৃত্যু।
advertisement
শাসক দলের নেতাকে খুন। গণধোলাইয়ে হামলাকারীর মৃত্যু। ঘটনার পরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। বিশাল বাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বারাসতের এসডিপিও দুর্বার বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে শাসন থানা।