প্রাণকৃষ্ণবাবু জানান, সামান্য একটি মসুর ডালের মধ্যে সাদা পাঞ্জাবি ও কালো বোতাম দিয়ে ছবি এঁকেছিলেন বুদ্ধদেববাবুর। ছবি আঁকার পর তৎকালীন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর তত্ত্বাবধানে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে পৌঁছন। নিজের হাতে তুলে দেন উপহার। বুদ্ধবাবুর মৃত্যুর খবর পেতেই কার্যত শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছেন তিনি। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে যখন তিনি বুদ্ধবাবুকে সেই উপহার দিতে গিয়েছিলেন তখন ৩৫ মিনিট কথা হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: WB06 0002-আর উঠবেন না বুদ্ধদেব, অন্তিম যাত্রাতেও শববাহী শকটের পিছনে চলল সেই সাদা অ্যাম্বাসাডর
সময়সূচি মেনে সকাল সাড়ে দশটায় সম্পূর্ণ নিরাপত্তায় পিস ওয়ার্ল্ড থেকে রওনা হবে বুদ্ধবাবুর মরদেহ। প্রয়াত রাজনীতিবিদ, সিপিআইএম-এর প্রবীণ নেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বিধানসভায় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দেহ শায়িত থাকবে সকাল ১১ টা থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত। বিধানসভা থেকে বুদ্ধবাবুর মরদহ এরপর নিয়ে যাওয়া হবে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। সেখানে বারোটা থেকে বেলা ৩টে ১৫ পর্যন্ত শায়িত থাকবে মরদেহ।