TRENDING:

রোজ কয়েক লাখ মানুষের ভিড়, বর্ধমান স্টেশনে এবার যাত্রীদের বিরাট সুবিধা

Last Updated:

Bardhaman: বর্ধমান স্টেশনে এবার মেট্রোর মতো সুবিধা। দারুন সুবিধা হবে যাত্রীদের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: বর্ধমান স্টেশনে নতুন চলমান সিঁড়ি বসানো হল। খরচ হয়েছে দু কোটি টাকা। এছাড়াও ছটি  ভিডিও ওয়াল বসানো হল এই স্টেশনে।
advertisement

উদ্বোধনে উপলক্ষে স্টেশন চত্বরে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া ও পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনের ডিভিশনাল ম্যানেজার মণীশ জৈন।

সেখানে সাংসদ বলেন, ২০১১ সালে পরিকল্পনা করা হলেও থমকে মন্তেশ্বর রেল প্রকল্প। মন্তেশ্বর, পূর্বস্থলী ও মেমারীতে প্রচুর ফুল চাষ হয়। সেই ফুল দ্রুত বাজারে পৌঁছাতেমন্তেশ্বরকে রেলের সাথে সংযুক্ত করার প্রয়োজন। আমি ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার মণীশ জৈন-কে অনুরোধ করব বিষয়টি আগ্রহ সহকারে দেখার জন্য।

advertisement

আরও পড়ুন- পরিষেবা দেওয়ার নাম করে লোক ঠকানোর কারবার, লক্ষ লক্ষ টাকা লুঠ, এবার পুলিশের হাতে

মন্তেশ্বরকে রেল থেকে বঞ্চিত এলাকা বলে উল্লেখ করে পূর্বরেলের হাওড়া ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার মণীশ জৈনের উপস্থিতিতেই  এইভাবেই মন্তেশ্বর রেল প্রকল্প নিয়ে জোরালো সওয়াল করলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া। সেই সঙ্গেই তিনি সুপারিশ করেন যাতে মন্তেশ্বর রেলপ্রকল্প দ্রুত চালু হয় তার ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য।

advertisement

একইসঙ্গে বর্ধমান স্টেশনকে কেন্দ্র করে গুণী ব্যক্তিদের স্মৃতিগুলিকে নিয়ে একটি মিউজিয়াম করার পাশাপাশি রেলের উপর নির্ভরশীল হকারদের জন্য হকার্স কর্ণার বা হকারবাজার করারও প্রস্তাব দেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে নাম ছিল বর্ধমান উত্তরের বিধায়ক নিশীথ মালিক ও বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসের। তবে তাঁরা আসেননি।

অনুষ্ঠানে বর্ধমান-দুর্গাপুরের সাংসদ আলুওয়ালিয়া ছাড়াও ছিলেন পূর্ব রেলের ডিআরএম মণীশ জৈন। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি সাংসদ দাবি করেন, স্থানীয় বিধায়কেরা এ দিন অনুষ্ঠানে এলে ফিতে কাটার মাধ্যমে তাঁদের সঙ্গে হাত মেলানো যেত।

advertisement

আরও পড়ুন- ছেলে পারবে না বাবা-মায়ের সম্পত্তি রাখতে, তার কাছে থাকতে বৃদ্ধাশ্রমে মা-বাবা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
রবি ফসল চাষে আরও বাড়বে লাভ! শুধু মানতে হবে বিশেষজ্ঞের 'এই' কয়েকটি টিপস
আরও দেখুন

তাঁর কথায়, যখন কোনও এলাকায় জনগণের জন্য কোনও কাজ হয়, সেখানে এলাকার জন প্রতিনিধিদের আশা উচিত। ফলকে বিধায়কদের নামও ছিল। কিন্তু ওঁরা হয়তো ব্যস্ত, তাই আসতে পারেননি। দুই বিধায়কই জানান, দলীয় কর্মসূচিতে ব্যস্ত ছিলেন তাঁরা। তাই রেলের অনুষ্ঠানে তাঁদের যাওয়া হয়ে ওঠেনি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
রোজ কয়েক লাখ মানুষের ভিড়, বর্ধমান স্টেশনে এবার যাত্রীদের বিরাট সুবিধা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল