ধেয়ে আসছে! হাতে সময় কম… আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় ‘মান্থা’! কবে থেকে বঙ্গে শুরু দুর্যোগ?
এই কারণেই ফ্রিজে বরফ জমে; সহজ কৌশল কাজে লাগিয়ে মুহূর্তের মধ্যে বরফ গলিয়ে নিন, দেখে নিন কী করতে হবে!
বনদফতরের দাবি, গার্ডরেলের পরিবর্তে ওভারপাস, স্পিড–কন্ট্রোল জোন এবং সফট প্যাডিং ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল, যাতে ট্রেনের গতিও নিয়ন্ত্রিত হয় এবং হাতিরা নিরাপদে চলাচল করতে পারে।কিন্তু হাতির গতিপথ নিয়ে কোনও যথাযথ পরিকল্পনা নেই দক্ষিণপূর্ব রেলের। রেল দফতরের যুক্তি—হাতি–ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণহানি রুখতে এই সুরক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন ছিল। তবে, পরিবেশবিদ এবং স্থানীয়দের একাংশ হাতির স্বাভাবিক চলাচলের বাধার বিরোধী।
advertisement
তাঁদের দাবি—বনদফতর ও রেলের সমন্বয়ের মাধ্যমে বিকল্প নকশা তৈরি করা হোক।যা একদিকে বন্যপ্রাণীর নিরাপদ চলাচল কে সুরক্ষিত রাখবে এবং ট্রেন ও হাতি সংঘাতের মাধ্যমে হাতি মৃত্যুর ঘটনাও রোধ করা যাবে। আর রেল এই হাতি সুরক্ষার নামে যে ভাবে গার্ডরেল দিয়ে জমি ঘিরছে তাতে এই এলাকার অনেক মানুষের রোজগারের চাষের জমি দখল হচ্ছে। এক ফসলা চাষের অধিকাংশ মানুষের জমি এই জায়গায় আছে। বহু বছর ধরে তারা চাষ করে আসছেন রেলের সেই জমিতে। কিন্তু রেলের তরফ থেকে যেভাবে ব্যারিকেড করা হচ্ছে তাতে তারা যথেষ্ট আতঙ্কিত। হাতি সুরক্ষার নাম করে যেমন হাতির গতিপথ বন্ধ করে ফেলা হচ্ছে ঠিক তেমনি অধিকাংশ মানুষের চাষের জমি ঘিরে ফেলছে রেল।ইতিমধ্যেই ঝাড়গ্রামের ডিএফও এই বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন খড়গপুরের ডিআরএমকে।
এই ব্যপারে রেল আধিকারিক নিশান্ত কুমার, Sr DCM খড়গপুর জানিয়েছেন,যদি কোনও সমস্যা হয়, তা হলে আমরা আলোচনা করে সমস্যা মিটিয়ে নেব। DFO একটা চিঠি দিয়েছে DRM’কে। আমরা সিনিয়র সেকশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং টিমের সাথে কথা বলেছি। ওরা আমাদের রিপোর্ট দেবে। অপারেশনাল ক্ষেত্রে আলোচনা চলছে।প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুলাই আটটি হাতির একটি দল রেললাইন পেরিয়ে বাঁশতলার দিক থেকে সিপাইবাঁধের দিকে যাচ্ছিল। লাইন ধরে আসছিল দূরপাল্লার একটি ট্রেন। সেই ট্রেনের চাকাতেই পিষ্ট হয় একটি বড় এবং দু’টি বাচ্চা হাতি।
