মার্চে উত্তরঙ্গের পর এবার দক্ষিণবঙ্গ। এবার দশ মে দক্ষিণবঙ্গে শুরু হচ্ছে হাতি সুমারির কাজ। চলবে িতনদিন। একইসঙ্গে ওড়িশা, ছত্তীশগড় ও ঝাড়খণ্ডেও চলবে হাতি গণনা। সাত বছর পর একইসঙ্গে চার রাজ্যে হাতি গণনা শুরু হল। অন্যান্য জেলার সঙ্গেই ঝাড়গ্রামেও শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। বনকর্মীদের সঙ্গে থাকছেন ২৬টি এনজিও-র সদস্যও।
কীভাবে হাতি গণনা?
advertisement
-এলিফ্যান্ট জোনগুলিকে ৫ স্কোয়্যার কিলোমিটার হিসেবে ভাগ
- জায়গার ভিত্তিতে কাজ করবে ৩ জনের দল
- বিশেষ জিপিএস পদ্ধতির সাহায্য
হাতি গুনতে উত্তরবঙ্গের মতোই বিশেষ পদ্ধতির সাহায্য নিচ্ছে বনদফতর। তবে পুরনো পদ্ধতিও জারি থাকবে।
হাতি সুমারির পদ্ধতি
-বিশেষ ডাং ডিকেইং পদ্ধতির সাহায্য
-হাতির মলের নমুনা সংগ্রহ করে বিশেষ ল্যাবে পরীক্ষা
-মলের রং, পরিমাণ, বিশেষ বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা
-মল কতটা পুরনো তা পরীক্ষা
- হাতির মল থেকে লিঙ্গ, বয়স বোঝা যাবে
-দেখামাত্র হাতি চিহ্নিতকরণ পদ্ধতিও জারি থাকবে
- হাতি দেখলেই জিিপএসের মাধ্যমে কর্মীরা যোগাযোগ করবেন
সুমারির পরে হাতিদের পছন্দের জায়গা সম্পর্কেও জানা যাবে। হাতির গতিবিধি জানলেই মানুষ বা হাতি দু’পক্ষেরই সমস্যার সমাধান হবে। উত্তরবঙ্গের জঙ্গলে সুমািরতে বেড়েছিল হাতির সংখ্যা। এবার দক্ষিণের জঙ্গলেও হাতির সংখ্যা বাড়বে। নতুন পদ্ধতিতে আরও নির্ভুল পরিসংখ্যান মিলবে বলে আশাবাদী বনদফতর।