এমনকি এই সিপিএমের প্রার্থীরা জয়ী পঞ্চায়েত সদস্যদের মতই প্যাড ছাপাবেন বলে ঘোষণা করেন সুজন। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিন ২৪ পরগনার বারুইপুর থানার ধপধপি ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় নিজেদের দলীয় কার্যালয়ের সামনেই এই হেরে যাওয়া প্রার্থীদের জয়ী ঘোষণা করে সিপিএম।
সিপিএমের দাবি, পঞ্চায়েত ভোট গননার দিন তাঁরা প্রথম থেকেই প্রচুর ভোটে এগিয়ে ছিলেন। এই ধপধপি ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৮ টি আসনের মধ্যে ১৬ টি আসনেই সিপিএম প্রার্থীরা বিপুল ভোটে এগিয়ে ছিলেন। কিন্তু সেটা শাসকদল মেনে নিতে পারেনি। সেই কারনে গননা কেন্দ্রের মধ্যেই সিপিএম প্রার্থী ও নির্বাচনী এজেন্টদেরকে মেরে বের করে দেন।
advertisement
এই সন্ত্রাস উপেক্ষা করেও যে দু একজনকে জয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন সার্টিফিকেট দিয়েছিল, সেই সার্টিফিকেটও কেঁড়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। পরে তৃণমূলের প্রার্থীকে সেখানে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। তাই এদিন মানুষের রায়ে জয়ী সিপিএম প্রার্থীদেরকে জয়ী ঘোষণা করা হল সিপিএমের তরফে।
আরও পড়ুন, কাটতে চলেছে খারাপ সময়! অগাস্টেই তৈরি ‘বিরল’ যোগ, ভাগ্যবদল হবে এই ৩ রাশির
আরও পড়ুন, ১-২টো নয়, শরীরে রয়েছে ৫০০টি পা! বিরল এই প্রাণী ঘিরে হইচই কাণ্ড
সুজনের দাবি, সরকারি খাতায় কি আছে দেখে লাভ নেই। মানুষের ভোটে যারা জিতেছে তাঁদেরকেই আমরা জয়ী হিসেবে মানবো। আর এখানে সিপিমের ১৬ জন প্রার্থীই জয়ী প্রার্থী, এঁরা মানুষের ভোটে জয় পেয়েছে। এঁরা জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য হিসেবেই কাজ করবে আগামী পাঁচ বছর। যদিও সিপিএমের এই কর্মকান্ডকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল। বারুইপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তথা এলাকার তৃণমূল নেতা গৌতম দাস একে ‘পাগলের প্রলাপ’ বলে ব্যঙ্গ করেছেন।
অর্পন মন্ডল