সুদৃশ্য কর্মতীর্থকে ঘিরে হাসি ফুটেছে বাঁকুড়ার ব্যবসায়ী ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির মুখে। ঝাঁ চকচকে সুদৃশ্য পরিকাঠামো নিয়ে তৈরি হয়েছে কর্মতীর্থ। বেকার তরুণ-তরুণীরা কর্মতীর্থে ব্যবসা করতে পারবেন। আবার কর্মতীর্থে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির মহিলাও তাঁদের তৈরি সামগ্রী ক্রেতাদের সামনে তুলে ধরতে পারবেন । বাঁকুড়া শহরের এক প্রান্তে আইলাকান্দি এলাকায় বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে কর্মতীর্থ।
advertisement
বিষ্ণুপুরের টেরাকোটার মন্দিরের আদলে তৈরি হওয়া কর্মতীর্থে ইতিমধ্যেই শহরবাসীর কাছে অন্যতম আকর্ষণ। সামান্য ভাড়া দিয়েই কর্মতীর্থে মিলছে ব্যবসা করার সুযোগ। প্রয়োজনে কর্মতীর্থে রাত্রিবাসেরও সুযোগ আছে।
কর্মতীর্থে ঘুচছে বেকারত্ব-
- কর্মতীর্থে প্রায় ১৫টি স্টলে ব্যবসা করার সুযোগ আছে
- কর্মতীর্থে পানীয় জল ও শৌচাগারের ব্যবস্থা আছে
- কর্মতীর্থের গোটা চত্বরে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে
- এছাড়াও পার্কিং প্লেস ও রাতে থাকার জায়গা তৈরি হয়েছে
প্রশাসনের এই উদ্যোগে খুশি স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তাঁরাও বলছেন, সুদৃশ্য এই কর্মতীর্থই আগামীদিনে বাঁকুড়ার অন্যতম ব্যবসায়িক কেন্দ্র হবে।
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন জেলাতেই তৈরি হয়েছে কর্মতীর্থ। মূলত ব্যবসার জায়গা নিয়ে সমস্যার সমাধান করছে এই কর্মতীর্থগুলি। বাঁকুড়ায় টেরাকোটার আদলে তৈরি কর্মতীর্থ যে শুধু কর্মহীনদের জন্য লাভদায়ক হচ্ছে এমন নয়, পর্যটকদের কাছে চাহিদা বেড়েছে কর্মতীর্থের।