মেহগনি, সোনাঝুির, শাল, সেগুনের মত বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। গাছের চারা তৈরি করেই বাড়ছে কর্মসংস্থান। বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাঁটি ব্লক জেলার মধ্যে রুক্ষ এলাকা বলেই পরিচিত। তাই বর্ষার সময় একটি মাত্র ফসল উৎপাদনের পর বছরের বাকি দিনগুলোয় মূলত কর্মহীন থাকতেন মানুষ। কৃষিজীবী মানুষের জন্য সংসার চালানো ছিল সমস্যা। তবে সমস্যার বীজ উপড়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার। তার বদলে পোঁতা হয়েছে স্বনির্ভরতার চারাগাছ। দেউলি গ্রামের নার্সারি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কর্মসংস্থান হয়েছে বহু মানুষের। নার্সারি তৈরির পরে এলাকার সবুজায়নও হয়েছে।
advertisement
আগামী দিনে ফলগাছের চারা তৈরিরও পরিকল্পনা নিয়েছে ব্লক প্রশাসন। ফল বিক্রি করেও আর্থিক সচ্ছল হতে পারবেন বহু মানুষ।সেই লক্ষ্যেই আরও চারাগাছ পোঁতা হচ্ছে। কর্মসংস্থান ফেরায় হাসি ফুটেছে গঙ্গাজলঘাঁটির মুখে।
-------------
স্বনির্ভরতার ‘চারাগাছ’
-----------------------
- গঙ্গাজলঘাঁটি ব্লকের দেউলি গ্রামে নার্সারি তৈরি করেছে প্রশাসান
- মেহগনি, সোনাঝুরি, শাল, সেগুন-সহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা পোঁতা হচ্ছে
- গঙ্গাজলঘাঁটি ব্লকের সঙ্গেই বাঁকুড়ার ৮টি ব্লকে চারগাছ সরবরাহ করা হচ্ছে
- গঙ্গাজলঘাঁটির দেউলিতে নার্সারি
- নার্সারি তৈরি করেছে ব্লক প্রশাসন
- শাল, সেগুন, মেহগিনির চারা তৈরি
- চারা তৈরি করে ব্লকে ব্লকে সরবরাহ
- এলাকায় কর্মসংস্থানের সঙ্গেই সবুজায়ন