সবুজায়ন। এই লক্ষ্যেই বিভিন্ন পুর এলাকাকে সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছে রাজ্য। তবে কংক্রিটের জঙ্গলে খেলার মাঠ বা ফাঁকা জায়গা এখন কোথায়? ঘন জনবসতি বা বড় নির্মাণে ভরেছে বিভিন্ন পুর এলাকা। কংক্রিটের দাপটে সবুজের হাঁসফাঁস অবস্থা। ফাঁকা জায়গার অভাবে শিশুরাও খেলাধূলার জায়গা পায় না। তাই একদিকে সবুজায়ন, আরেকদিেক শিশুদের কথা মাথায় রেখে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। বিভিন্ন জেলায় গ্রিন সিটি প্রকল্পের আওতায় টাকা বরাদ্দ করেছে রাজ্য সরকার। বাদুড়িয়ায় তৈরি হচ্ছে চারটি চিলড্রেন্স পার্ক। চার নম্বর ওয়ার্ডের পার্কটি তৈরির কাজ শেষের পথে। আরও তিনটে পার্ক তৈরি হচ্ছে। পার্কগুলিতে শিশুরা যেমন খেলাধূলা করবে, তেমনি প্রাপ্তবয়স্করাও কিছুক্ষণ সময় কাটাতে পারবেন।
advertisement
বাদুড়িয়ায় শিশুদের জন্য পার্ক
--------------------
- ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পার্কটি প্রায় তৈরি হয়ে গিয়েছে
- পার্ক তৈরিতে খরচ হয়েছে ৩০ লক্ষ টাকা
- পার্কে রেস্তোরাঁ ও কফিশপ
- এছাড়াও শিশুদের জন্য বিভিন্ন রাইড
- রুদ্রপুর, পুরো ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় আরও ৩টি পার্ক
- এই পার্কগুলি তৈরিতে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা খরচ হবে
- শিশুদের জন্য ৪ ফিট পার্ক
- ৪ নম্বর ওয়ার্ডে পার্ক তৈরি প্রায় শেষ
- আরও ৩টি পার্ক তৈরি হচ্ছে
- শিশু থেকে বয়স্ক সবাই খুশি
মাঠে নয়, শিশুরা আজকাল ক্রিকেট বা ফুটবল খেলে মোবাইলে। তাই, পার্ক তৈরি করে শিশুদের খেলাধূলার সুযোগ করে দিতে উদ্যোগী প্রশাসন। শরীর ও মনের বিকাশ ঘটবে শিশুদের। সঙ্গে পার্কে ঘোরাফেরা করে প্রাপ্তবয়স্করাও কিছুটা তরতাজা হয়ে উঠবেন। রাজ্যের উদ্যোগকে বাদুড়িয়ার মানুষ সাধুবাদ জানিয়েছেন।প্রশাসনের উদ্যোগে শিশু থেকে বয়স্ক সবাই খুশি।