নবান্ন অভিযান কিংবা জেলা জেলাশাসক বা প্রশাসনিক কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদানে তাদের দাবি আদায়ে অভিযানকারীরা সোমবার ও মঙ্গলবারকেই বেছে নিচ্ছেন। আন্দোলনকারীদের দাবি আদায় হোক বা না হোক, অভিযানের প্রভাব সরাসরি মঙ্গলা হাট ব্যবসায়ীদের উপর পড়তে পারে।
পুজোর আগে সেখানে শুরু হয় পোশাক কেনাবেচা। কিন্তু সোমবার ও মঙ্গলবারে নবান্ন অভিযান বা অন্য কোনও প্রশাসনিক দফতরে ঘেরাও কর্মসূচী। ফলে সোমবার ও মঙ্গলবার বেছে নেওয়ায় প্রবণতা বাড়ছে। ক্ষতির মুখে মঙ্গলা হাটের পোশাক ব্যবসা। এবার লোকসান ঠেকাতে মঙ্গলা হাট ব্যবসায়ী সমিতি দারস্থ হয়েছে আদালতের।
advertisement
আরও পড়ুন- ফের শালবনীতে হাতির হানা, মৃত্যু এক বৃদ্ধের
এদিকে, ২৮ শে জুলাই নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ এবং চাকরিহারা সংগঠন। অভিযানের জেরে রাস্তা যানজটের সৃষ্টি হতে পারে। সরকারি অফিস কাছারিতে অভিযানের প্রভাব পড়বে। এমন নানা দিক গুরুত্ব দিয়ে হাওড়া সিটি পুলিশের পক্ষ থেকে এই অভিযানের অনুমতি খারিজ করা হয়েছে। একইসঙ্গে, মঙ্গলাহাট ব্যবসায়ীদের দাবি, সোম মঙ্গলবার অভিযান কর্মসূচি বন্ধ হোক।
২৮ শে জুলাই সোমবার নবান্ন অভিযানের বিরোধিতায় পুলিশের কড়া পদক্ষেপ। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান হাওড়া নগরপাল প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠী। হাটের পোশাক ব্যবসায়ীদের দাবি মান্যতা পেলে সারা বছর ব্যবসা প্রভাবমুক্ত হবে। একইসঙ্গে পুজোর আগে কিছুটা স্বস্তিতে ব্যবসা করতে পারবে ব্যবসায়ীরা।
রাকেশ মাইতি