এই রুট তৈরি হওয়া শুরু থেকেই বেশ চর্চা তো ছিল। কবে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হবে, সেই অপেক্ষায় দিন গুনছিলেন সকলে। সেদিক থেকে এই রুটে মেট্রোর সওয়ার হওয়ার অভিজ্ঞতা একেবারেই আলাদা। এ বিষয়ে সারা দেশের মানুষের আগ্রহ রয়েছে। শুধু অভিজ্ঞতা সঞ্চয় নয়, এই মেট্রো রুট মানুষের সময় সাশ্রয় করবে। যানজট ছাড়াই কম সময়ে পৌঁছতে পারবে গন্তব্যে।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ১৫ মার্চ সাধারণ যাত্রী চলাচলের ছাড়পত্র পায়।
advertisement
আরও পড়ুন : থাইরয়েডের সমস্যায় জর্জরিত? নিয়মিত খান এগুলি, পালাবে অসুখ
প্রথম দিন মেট্রো চড়ার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে বহু মানুষ হাওড়া কলকাতা-দুই স্টেশনে জমা হয়েছিলেন। সকাল থেকে রীতিমতো মানুষের ঢল নেমেছিল। এদিনের এই মেট্রো চলাচলের যে বিষয় সকলকে অবাক করছে। তা হল এক ব্যক্তি ১৪ মার্চ অর্থাৎ আগের দিন সন্ধ্যা থেকে মেট্রো স্টেশনের দোরগোড়ায় হাজির হয়েছিলেন টিকিট কাটতে। আর এই ইচ্ছা পূরণ করতে রাত্রি যাপন করেন। কয়েক ঘন্টা অপেক্ষার পর তিনিই প্রথম টিকিট হাতে পান। তাতে দারুণ খুশি ওই যাত্রী।
এ প্রসঙ্গে ওই যাত্রী গৌর ভান্ডারী জানান, প্রথম টিকিট পেয়ে তিনি দারুণ আনন্দিত। তারকেশ্বর থেকে বিকেল ৪.২০-তে ট্রেনে হাওড়ায় এসে পৌঁছন। সন্ধ্যা ছ’টা থেকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর অবশেষে প্রথম টিকিটটি হাতে পান।