ফলে বাইরে থেকে অন্য প্রতিমা শিল্পীদের কাছে প্রতিমা তৈরি শিখতে যান। এরপর প্রতিমা তৈরি শিখে এসে বাড়িতেই তৈরি করতে শুরু করেন বড় প্রতিমা গড়ার কাজ। তাঁর সেই কাজে উৎসাহ জোগান গ্রামবাসীরা। গ্রামে শুরু হয় দুর্গাপুজো। তাঁর হাত ধরে গ্রামে বয়ে আসে খুশির জোয়ার। এখন প্রতি বছর পুজো আসলেই তিনি ঠাকুর তৈরির কাজে যেতে ওঠেন।
advertisement
আরও পড়ুন : ১৫ বছরের নিচেই মাতৃত্বের ভার বইছে একাধিক কিশোরী! পরিসংখ্যান জানলে ঘুম উড়ে যাবে
এভাবে নেহাত শখের বশে ঠাকুর তৈরি থেকে শুরু করে সেটাই যে তাঁর পেশা হয়ে যাবে, তা ভাবতে পারেন নি তিনি। এখন নিজের গ্রামের প্রতিমা ছাড়াও আরও কিছু ঠাকুর তৈরি করেন তিনি। সেগুলি আশেপাশের গ্রামগুলিতে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর এই কাজ প্রশংসা কুড়িয়েছে সকলের কাছ থেকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঠাকুর তৈরির ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। তার মাঝেই পুরনো দিনের কথা মনে করে এখনও অতীতে হারিয়ে যান তরুন। ছোট ঠাকুর থেকে বড় ঠাকুর তৈরি সহ আরও অনেক কিছুই মনে পড়ে তাঁর। তিনি জানিয়েছেন, আগে মন্ডপ তৈরি করে পুজো করা হত। এখন পাকা দুর্গা দালান তৈরির কাজ চলছে। এবছর থেকে সেখানেই প্রতিমা উঠবে। নিজের একক প্রচেষ্টায় গ্রামে এই পুজোর প্রচলন করায় খুশি তরুন বাবু।