TRENDING:

Durga Puja: লক্ষ্মী-গণেশের বদলে দেবীর পাশে জয়া-বিজয়া, অষ্টমীতে বন্ধ গ্রামের রান্নাঘর, ঐতিহ্যমণ্ডিত দে বাড়ির ২১৯ বছরের পুজো

Last Updated:

দোলের দিন দেবী বোধনের পর ষষ্ঠী ও সপ্তমীর পুজো হয়। এরপর এলাকার মানুষ মায়ের পায়ে আবির দিয়ে মেতে ওঠেন রং খেলায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলী: প্রায় ২১৯ বছর আগে শ্রীরামপুরের দে পরিবার এই পুজো শুরু করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবারের গণ্ডি ছাড়িয়ে সাধারণের হয়ে উঠেছে। আজও নিয়ম মেনে দোলে শ্রীরামপুরে পূজিতা হন দেবী।
দে বাড়ির দুর্গা পুজো
দে বাড়ির দুর্গা পুজো
advertisement

শ্রীরামপুরের এই পুজোর প্রতিমাতে রয়েছে বিশেষত্ত্ব। এখানে দশভূজার সঙ্গে তার ছেলেমেয়ে লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী থাকেন না। দুর্গার সঙ্গে থাকেন দুই সখী জয়া ও বিজয়া।

আরও পড়ুন: রাশিফল ১১ অক্টোবর: দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

দোলের দিন দেবী বোধনের পর ষষ্ঠী ও সপ্তমীর পুজো হয়। এরপর এলাকার মানুষ মায়ের পায়ে আবির দিয়ে মেতে ওঠেন রং খেলায়।

advertisement

দোলের পরের দিন শ্রীরামপুরের বাসিন্দাদের কাছে অষ্টমী। এই দিন এলাকার কোনও বাড়িতে উনুন জ্বলে না। প্রত্যেকেই এদিন পুজো প্রাঙ্গণে মায়ের ভোগ খেয়ে থাকেন।

আরও পড়ুন: পুজো মণ্ডপে স্লোগান দিয়ে ধৃত ৯ জনের পুলিশ হেফাজত, কোর্ট চত্বরেও বিক্ষোভ আন্দোলনকারীদের

পূর্বে এই পুজোয় নবমীতে ছাগ বলি দেওয়ার প্রথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে বলি বন্ধ। নবমীতে এই পুজোর ভোগে মাছ খাওয়ানোর নিয়ম প্রচলিত। এইদিন এলাকার বাসিন্দারা ছাড়াও শ্রীরামপুর অঞ্চলের অনাথ আশ্রমের খুদেরাও সেখানে যায়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এরপরের দিন শ্রীরামপুরবাসীর মনখারাপের দিন। কারণ এদিন দশমী। নিয়ম মেনে মহিলারা দেবীবরণ সেরে মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়। রাতে শোভাযাত্রা নিয়ে শ্রীরামপুরের দে বাবুর ঘাটে গঙ্গায় মায়ের প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যে দিয়েই শেষ হয় এই পুজো।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Durga Puja: লক্ষ্মী-গণেশের বদলে দেবীর পাশে জয়া-বিজয়া, অষ্টমীতে বন্ধ গ্রামের রান্নাঘর, ঐতিহ্যমণ্ডিত দে বাড়ির ২১৯ বছরের পুজো
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল