এদিকে শুক্রবার পর্যন্ত নদী ও সমুদ্রে নামার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের জন্য। যদিও এই মুহূর্তে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার উপরে দু’মাসের ব্যান পিরিয়ড চলছে।ফলে সমস্ত ট্রলার ইতিমধ্যেই কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, সাগর, পাথরপ্রতিমা ও রায়দিঘির ঘাটে নোঙর করা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ৫১ বছরের অপেক্ষা শেষ, অভিষেকের উদ্যোগে অবশেষে মহেশতলার মানুষের মুখে চওড়া হাসি
advertisement
নিম্নচাপের জেরে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে প্রবল বৃষ্টিপাত ও অমাবস্যার কটালের জোড়া ফলায় জলস্তর বেড়ে নদী ও সমুদ্র উত্তাল হয়ে ওঠার সম্ভবনা প্রবল। ফলে উপকূল এলাকায় নতুন করে জলোচ্ছ্বাস দেখা দিতে পারে।
আরও পড়ুন: ফুটবল খেলতে গিয়ে চলে গেল প্রাণ! ৯ বছরের ছেলের মাথায় ভেঙে পড়ল গোল পোস্ট! মর্মান্তিক ঘটনা
এ নিয়ে একাধিকবার সতর্ক করা হয়েছে। নদী ও সমুদ্রের জলস্তর বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় বেহাল ও দুর্বল নদীবাঁধ উপচে নোনা জলে প্লাবনের আশঙ্কায় নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সুন্দরবনের উপকূল এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। প্রশাসনের এই কাজে খুশি সকলে। যদিও এই প্রচারের ফলে বাইরের রাজ্য থেকে আসা পর্যটকরা এবং সমুদ্রে ঘুরতে যাওয়া পর্যটকেরা কিছুটা হলেও মুষড়ে পড়েছেন। এখন বিপর্যয় কাটার অপেক্ষায় রয়েছেন সকলে।