মণি নদীর পাড়ে অবস্থিত রায়দিঘি। ফলে এখানে বন্যা হওয়ার কথা নয়। জল নদীতে চলে গিয়ে সমুদ্রে মিশে যাওয়ার কথা। কিন্তু তারপরেও অমাবস্যা ও পূর্ণিমার কোটালে ভেসে যায় এলাকা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন এই জল যন্ত্রণার প্রধান কারণ হল হাইড্রেন। অপরিকল্পিতভাবে সেই ড্রেন নির্মাণ করা হয়।
আরও পড়ুন : গ্রামে ছুটতে হবে না! এবার শহরে বসেই মিলবে গ্রামবাংলার আমেজ, আসানসোলবাসীর জন্য দারুণ চমক
advertisement
যে ড্রেন দিয়ে রায়দিঘি এলাকার জল বাইরে বের হয়ে যাওয়ার কথা, সেই ড্রেন দিয়েই কোটালে জল নদী থেকে এলাকায় ঢুকে পড়ে। ড্রেনের মুখে ছিলনা কোনও লকগেট। ফলে নদীর পাড়ের এলাকা ভেসে যেত। পানীয় জলের সমস্যার সৃষ্টি হত। একাধিক সমস্যা সৃষ্টি হওয়ায় এই ড্রেন নিয়ে সাধারণ মানুষজনের ক্ষোভ ছিল তুঙ্গে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তারওপর এই ড্রেন ব্যবহার করা হত যাতায়াতের জন্য। সেখানেও জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় কিছু বোঝা যেত না। তবে অপরিকল্পিত ড্রেনেজ সিস্টেম এভাবে সকলকে বিপদে ফেলবে তা বুঝে উঠতে পারেন নি কেউই। তবে সেই সমস্যা সমাধান করতে এবার সমস্ত ড্রেন পরিষ্কার করা, চওড়া করা, এছাড়াও সমস্ত ড্রেনের জল এক জায়গায় এনে একটি বড় হাইড্রেন দিয়ে নদীতে ফেলার ব্যবস্থা সহ লকগেটের পরিকল্পনা করা হয়েছে। যার কাজ শুরু হয়ে যাবে শীঘ্রই। ফলে খুশি স্থানীয বাসিন্দা থেকে ব্যবসায়ী সকলেই।