TRENDING:

একের পর এক ডলফিনের মৃত্যু, গঙ্গায় ভয়ঙ্কর মৃত্য়ুফাঁদ ইলেকট্রিক জাল

Last Updated:

Dolphin death: গাঙ্গেয় ডলফিনের মৃত্যু চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বন দফতরের কাছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কাটোয়া: ইলেকট্রিক জালের ফাঁদে কাটোয়ায় ভাগীরথীতে একের পর এক ডলফিনের মৃত্যু হচ্ছে। এই ঘটনায় উদ্বেগে বন দফতর। ডলফিনের মৃত্যু রুখতে স্থানীয় মৎস্যজীবীদের নিয়ে ডলফিন মিত্র ক্লাব গড়ার পরিকল্পনা নিল বন দফতর। এর ফলে ডলফিনের মৃত্যু কমানো যাবে বলে মনে করছেন কর্তারা।
advertisement

বন দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, বছরখানেক আগেই কাটোয়ার শাঁখারি ঘাটে গাঙ্গেয় ডলফিন সংরক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছিল রাজ্য বন দফতর। ডলফিন রক্ষার জন্য বারবার স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করা হয়েছে। তবুও ডলফিনের মৃত্যু ঠেকানো যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন- 'শুনছি উনি ৫ তারিখ দিল্লি যাবেন... তার আগেই...' ডিসেম্বরের শুরুতে বিরাট পরিকল্পনা ঘোষণা শুভেন্দুর

advertisement

ওই এলাকায় চল্লিশটি গাঙ্গেয় ডলফিন রয়েছে বলে সমীক্ষায় জানা গিয়েছে। তাই তার সংখ্যা অনেকটাই বাড়বে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু একের পর এক ডলফিনের মৃত্যুর কারণে তাদের সংখ্যা কমছে। এই মৃত্যু আটকাতেই গড়া হচ্ছে ডলফিন মিত্র ক্লাব। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা ছাড়াও জনপ্রতিনিধিরা এই ক্লাবের সদস্য হবেন।

বন দফতরের এক আধিকারিক জানান, ভাগীরথীতে যতগুলি গাঙ্গেয় ডলফিনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। সেই ময়নাতদন্ত রিপোর্টে তাদের দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে।

advertisement

জানা গিয়েছে, ইলেকট্রিক জালের ফাঁদেই মৃত্যু হচ্ছে ডলফিনগুলির। তাই এই মৃত্যু রুখতে ইতিমধ্যেই কেতুগ্রামের উদ্ধারণপুরে মৎস্যজীবীদের নিয়ে বৈঠক করা হয়েছে। সেখানে এই ডলফিন মিত্র ক্লাব গড়ার কথা বলা হয়েছে।

জালে ডলফিন আটকে গেলে তারা যাতে সঙ্গে সঙ্গে বনদফতরকে খবর দেয়, সেই বার্তা মৎস্যজীবীদের দেওয়া হয়েছে। জাল ছিঁড়ে গেলে ক্ষতি পূরণের একটা অংশ দেবে বন দফতর।

advertisement

আরও পড়ুন-  West Bengal News: খেতে দিত না স্বামী, সঙ্গী ননদ, অশোকনগরে গৃহবধূর কী মর্মান্তিক পরিণতি!

বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পর্যাপ্ত খাবার মেলার কারণে ওই এলাকা গাঙ্গেয় ডলফিনদের বেশি পছন্দ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু একের পর এক ডলফিনের মৃত্যু চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা বলছেন, ইলেকট্রিক জাল তাঁরা ব্যবহার করেন না। তবে অনেকেই পাশের জেলা থেকে এসে লুকিয়ে চুরিয়ে সেই জাল ব্যবহার করে থাকেন। এই জাল ব্যবহারের প্রবণতা যাতে বন্ধ করা যায় সেই ব্যাপারে সতর্ক নজর রাখা হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
একের পর এক ডলফিনের মৃত্যু, গঙ্গায় ভয়ঙ্কর মৃত্য়ুফাঁদ ইলেকট্রিক জাল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল