আরও পড়ুন: দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে উপচে যাচ্ছে প্রণামী বাক্স, গুনতে গিয়ে যে বিপুল পরিমাণ টাকা পেলেন
চপের দোকানের এমন নাম কেন? কালিপদ বলেন,এমন অনেক কথা অনেক খবর বন্ধুদের দিতাম যা বিশ্বাস করত না বন্ধুরা। বলত,’ ঢপের চপ দিস না তো’। ‘বাতেলা মারিস না’।সেই থেকে মাথায় আসে চপের দোকান করব আর তার নাম দেব ঢপের চপ। বছর দশেক দর্জির কাজ করেন কালিপদ। খুব ভালো জামা প্যান্ট স্যুট বানাতেন।এখন আর টেলারিং এর কারবার চলে না ।তাই চপের দোকান দিয়েছেন ১৬ সাল থেকে।রাস্তার পাশে একটা গুমটিতে তার দোকান সন্ধ্যার পর জমজমাট হয়। খাঁটি সরষের তেলে ভাজা, ঢপের চপ, বাতেলা ফুলুরি, ডুবন্ত আলু বড়া, ঝুলন্ত বেগুনি, সুগার ফ্রি ভেজিটেবল চপ, নিতে লাইন পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: Nadia News: মাছ ধরা হবে এবার আরও সহজ! নদিয়ার প্রতিটি ব্লকে মৎস্যজীবীদের জন্য হবে প্রশিক্ষণ
কালিপদর কথায়, খুব গরম পড়েছে। এখন অনেকেই পান্তা ভাত খায়। সন্ধ্যায় তার দোকানের ফুলুরির সঙ্গে জলঢালা ভাত খুবই উপাদেয়। চপের দোকান করে যদিও বাড়ি গাড়ি করতে পারেননি কালিপদ।তবে তার আক্ষেপ নেই। এই তেলেভাজার দোকান চালিয়েই স্ত্রী ছেলে নিয়ে দিব্যি সংসার করছেন তিনি।ফুটপাতের দোকান যদি তুলে দেয় তাই আপাতত একটা স্থায়ী দোকান নেওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তার।