এই রোগে ধীরে ধীরে পেশির শক্তি ক্ষয় হতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত চলাফেরা, শ্বাস-প্রশ্বাস – সবই কঠিন হয়ে পড়ে। চিকিৎসকদের মতে, রোগটি যত তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে চিকিৎসা শুরু করা যায়, ততই বাড়বে বাঁচার সম্ভাবনা। কিন্তু সবচেয়ে বড় বাধা আর্থিক। দীপায়নের চিকিৎসার জন্য দরকার প্রায় ২৭ কোটি টাকা- যে চিকিৎসা ভারতে পাওয়া যায় না। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিশেষ ওষুধের মাধ্যমেই সম্ভব চিকিৎসার। যার খরচ সাধারণ পরিবারের পক্ষে বহন করা প্রায় অসম্ভব। নগরউখড়ার বাসিন্দা দীপায়নের বাবা মৃত্যুঞ্জয় সাহা পেশায় একজন টোটো চালক। দৈনিক আয়ের উপরই চলে সংসার। পরিবারের সমস্ত সঞ্চয় প্রায় শেষ, আত্মীয় পরিজনেরাও সবরকম ভাবে দ্বীপায়নের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। বাবা-মায়ের পাশাপাশি তাই ছোট্ট দ্বীপায়নও এখন নিজেকে সুস্থ করে তোলার জন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছেই মাথা নত করে আবেদন করেছেন সাহায্যের।
advertisement
তবে ২৭ কোটি সংখ্যাটা ছোঁয়ার জন্য প্রয়োজন অনেক অনেক মানুষের সাহায্য। ‘সবাই পাশে দাঁড়ালেদ্বীপায়ন বাঁচার একটি সুযোগ পাবে’, জানিয়েছেন দীপায়নের বাবা। কীভাবে সাহায্য করবেন দ্বীপায়নকে।