৩ বার প্রধানমন্ত্রীর সভা এড়িয়ে যাওয়ার পরেও কি আপনি ২৬ এর বিধানসভায় দলের প্রার্থী হচ্ছেন? প্রশ্নের উত্তরে বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “এখনই এইসব অনুমান করে আমরা রাজনীতি করি না। দলের একটা সিস্টেম আছে। কমিটি হবে। আমাদের পার্টির সংসদীয় কমিটি প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করে।”
advertisement
তিনি একইসঙ্গে বলেন, “যাঁরা এই দায়িত্বে আছেন তাঁরা আমাকে জিজ্ঞাসা করলে আমি আসন নিয়ে যা বলার জানিয়ে দেব।” এর পরেই তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, আপনার গুরুত্ব বহাল আছে তার মানে? এর উত্তরে দিলীপ বলেন, “এতদিন পার্টি যা দায়িত্ব দিয়েছে পালন করেছি। ভবিষ্যতেও যা দায়িত্ব দেবে পালন করব।”
আরও পড়ুন: হঠাৎ কুকুর কামড়ালে কী করবেন জানেন…? সঙ্গে সঙ্গে করুন এই ‘কাজ’, বলে দিলেন এক্সপার্ট
পরে সাংবাদিকদের তরফে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, “আপনার চয়েস কি খড়গপুর?” উত্তরে দিলীপ বলেন, “অবশ্যই ওখানকার সঙ্গে আমার পারিবারিক সম্পর্ক। আমি ওখানকার ভোটার। ওখানকার পার্টির অ্যাক্টিভ মেম্বার। ফলে লড়তে হলে যাদের সঙ্গে বরাবর থেকেছি তাদের সঙ্গেই থাকব।”
এরপরেই জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, পুজোর পর থেকে কি খড়গপুরে যাতায়াত বাড়াবেন? এর উত্তরে দিলীপ বলেন “আমার নিউটাউনের বাড়িটা আপাতত আমার ঠিকানা। এখানে বহু লোক দেখা করতে আসেন। পুজোর পর আলাদা করে ঘাঁটি গড়ার কিছু নেই। ওখানে অন্য সব জেলার থেকে ভাল সংগঠন আমাদের তৈরি আছে। একটা জেলার কর্মীরা এসে একটা সফল সভা করে দেখিয়ে দিয়েছেন। পার্টি ১ বছর আগে সংগঠন পর্ব বলে একটা প্রক্রিয়া শুরু করেছে।”
খড়গপুর বিধানসভায় আপনি জয়ের ব্যাপারে কতটা আত্নবিশ্বাসী? প্রশ্নের উত্তরে সোমবার দিলীপ বলেন, “জিতব বলেই তো লড়ছি। শুধু খড়গপুর নয়। জেলায় সবকটা আসনে জেতার জন্য লড়াই করব। দিলীপ ঘোষ আরও জানান, ‘নিউটাউনের বাড়িটা আপাতত আমার ঠিকানা। এখানে বহু লোক দেখা করতে আসেন। পুজোর পরে আলাদা করে ঘাঁটি গাড়ার কিছু নেই। ওখানে অন্য সব জেলার থেকে ভাল সংগঠন আমাদের তৈরি আছে।’