আরও পড়ুনঃ ৪০০-য় ৪০০! আইএসসিতে সম্ভাব্য প্রথম কলকাতার সৃজনী, দেশজুড়ে বাঙালিনীর জয়জয়কার
তিনি বললেন, ‘আমি যতদিন দলের পদে ছিলাম, ততদিন দল ভাল করেছে। আমি সরে যেতে দল খারাপ ফল করতে শুরু করেছে। যারা আমার নামে কুমন্তব্য করছে তাঁদের ইতিহাসটা দেখুন। তাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁচলে মানুষ হয়েছেন আজ খেয়ে বাঁচার জন্য বিজেপি করছেন। যা আমার সমালোচনা করছেন তাঁরা দিনে এক বিছানা রাত্রে অন্য বিছানা, চারটে করে বিয়ে তাঁরা আমার সমালোচনা করেছেন।’
advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘আমি যখন বিজেপি সভাপতি ছিলাম তখন ৭৭। আজকে কেন কমলো, এমপি কমছে, জেলা পরিষদ গ্রাম পঞ্চায়েত কমছে, প্রশ্ন করবেন না আপনারা। আমি দিলীপ ঘোষ আমার হাত কাটলে হিন্দু রক্ত বেরোবে, বিজেপির রক্ত বেরোবে। আমি যতদিন বেঁচে থাকব বিজেপি করব। আজকে যারা হম্বি তম্বি করছে তাঁরা তো তৃণমূল থেকে এসেছে। আর আমিতে আছি, থাকব। আমি যতটা উপার্জন করেছি নিজের টাকায় বাড়ি করেছি আর বাঁচার জন্য জীবনসঙ্গী করে নিয়েছি। আর কিছু নেই।’
তবে জগন্নাথ মন্দিরে যখন দিলীপ ঘোষ হাঁটেন তখন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা শ্লোগান দিতে থাকে। জয় বাংলা তৃণমূল জিন্দাবাদ দিলীপ ঘোষ জিন্দাবাদ। তৃণমূল কর্মীরা বলেন শুভেন্দু অধিকারী হিন্দ-মুসলিম করে ভাগাভাগি করছে আর দিলীপ ঘোষ সকলকে নিয়ে চলছে। আমরা তৃণমূল কর্মীরা দিলীপ ঘোষকে আমাদের দলের স্বাগত জানাচ্ছি। জগন্নাথ উদ্বোধন হলেও দিঘাতে রাজনৈতিক তরজা এখনো চলছে। তবে, আজ সকালে মুখ্যমন্ত্রী কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন তার আগে দিলীপ ঘোষের সাথে আরও একবার দেখা হয় কিনা সে দিকে তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।