দিলীপের সংযোজন, ''সাম্প্রদায়িকতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে, সেখানেও কোর্টকে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে। যারা শাসন করবে, তারা এখন পার্টি বাঁচাতে, নেতা বাঁচাতে ব্যস্ত, পরিবার বাঁচাতে ব্যস্ত, রোজ কোনও না কোনও নেতা, এমপি, এমএলএ জেলে যাচ্ছে, দুর্নীতি চরমে উঠেছে। বিসর্জনের বাজনা বেজে গিয়েছে, সেই জন্যই সরকারের কাছ থেকে আর কিছু আশা করা যাচ্ছে না বলেই মানুষ কোর্টে যাচ্ছে, না হয় কেন্দ্র সরকারের কাছে বারবার আবেদন করছে।''
advertisement
আরও পড়ুন: 'চিঠি যখন পাওয়া গেছে..', অবিলম্বে মমতাকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি তুললেন শুভেন্দু অধিকারী
এদিকে, অর্জুন সিংয়ের পুত্র পবন সিংয়ের বিজেপি না ছাড়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ''সেটা ভবিষ্যতে বোঝা যাবে কিন্তু পবন সিং বিজেপির প্রতীকে জিতেছেন। স্বাভাবিকভাবেই সে আমাদের পার্টির এমএলএ। এখন কী হবে, আর কী করবে সেটা তো বলা যায় না রাজনীতিতে। বিজেপিতে আছে সে নিজেই বলেছে সেটা।
আরও পড়ুন: রেহাই নেই বৃষ্টির থেকে, আগামী ৩-৪ দিনের আবহাওয়া নিয়ে বড় পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের
তৃণমূলের বিজয় সম্মেলনী প্রসঙ্গেও দিলীপ ঘোষ বলেন, ''আমাদের দেখে শিখছে আর কী। টিএমসি-র বিজয়ের সম্মেলনী করলে কী হয়, সেটা কি আমরা জানি না? আমরা মণ্ডলে মণ্ডলে ১২০০-র বেশি জায়গায় বিজয়া সম্মেলনী করছি। শুরু হয়ে গেছে, সেটা দেখে এটা তো জনসংযোগের একটি ভালো মাধ্যম। সেটা যদি হয় আমার মনে হয় এটি একটি ভালো কাজ। কিন্তু তৃণমূলের তো কাটমানির টাকায় এসব হবে। মৌজ-মস্তি হবে, ডিজে বাজবে, বিজয়া সম্মেলনীর আসল উদ্দেশ্য যদি পূর্তি হয় তাহলে খুব ভালো কথা।''