একদিকে যেমন সরকারের নিয়ম অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের শংসাপত্র প্রদান স্কলারশিপ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য আবাসন নানান রকম পরিষেবা বাবদ সামান্য ফি জমা হয় সরকারি কোষাগারে এমনকি রিনিউ কিংবা বিভিন্ন ধরনের সরকারি কর জমা করার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যদিকে প্রত্যন্ত গ্রামের সাধারণ মানুষজনও তার নিজের এলাকায় নতুন নতুন প্রকল্প সম্পর্কে জানতে পারেন এবং আবেদন জানাতে পারেন সংশ্লিষ্ট দূরের কোনও অফিসে না গিয়েই। আবার সুবিধা পেতেও মাসের পর মাস ঘুরতে হয় না অফিসে কারণ তার নিজের মোবাইলেই মেসেজ জানান দেয় সমাধানের বার্তা ।
advertisement
আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টি, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থা…! জলে ভাসছে বাজার, সাংঘাতিক অবস্থা মদনপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায়
নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের ১০ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ছ’টি গ্রাম পঞ্চায়েতে এলাকায় এইরকমই একটি করে বাংলা সহায়তা কেন্দ্র চলে বিভিন্ন সরকারি জায়গায় কোনও একটি অফিসে। নবলা, হরিপুর, বেলঘড়িয়া এক এবং দুই পঞ্চায়েতের অধীনস্থ কোনও সহায়তা কেন্দ্র না থাকায়, সাধারণ মানুষজন প্রতীক্ষায় ছিলেন এই সুবিধা পাওয়ার জন্য। যদিও হরিপুর পঞ্চায়েত প্রধান বীরেন মাহাতো জানান তাদের পঞ্চায়েত অফিসের একটি ঘর ফাঁকা রাখা হয়েছে এবং সেখানে কম্পিউটার প্রিন্টিং মেশিন সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক সমস্ত কিছু এসে গেছে তবে এখনও পর্যন্ত অপারেটর না থাকার কারণে তা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না, এ বিষয়ে বিডিও অফিস থেকে নির্দেশ আসার অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি নিজেও।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক জানান এখন থেকে, যদিও শুরুর সময় শহর কেন্দ্রিক পরিকল্পনা থাকলেও চাহিদা অনুযায়ী পঞ্চায়েত এলাকাতেও সহায়তা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে যা এতদিন চালু ছিল বিভিন্ন সরকারি জমি কিংবা অফিসে। এবার থেকে প্রত্যেক পঞ্চায়েতে এই ব্যবস্থা চালু হতে চলেছে তবে দশটা পঞ্চায়েত এলাকায় কুড়ি জন বি এস কে এই পরিষেবা দিয়ে আসছেন। প্রত্যেকটি পঞ্চায়েতে এবার তাদের সেটআপ সহ পরিষেবা দেবে, যা অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সম্ভব হবে।
Mainak Debnath