থাকে জমকালো আয়োজন৷ এই শোভাযাত্রাটি বাদ্যযন্ত্র, মন্ত্র পাঠ এবং ভক্তদের উল্লাসের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। পাহান্ডি বিজয় রথযাত্রার একটি অপরিহার্য অংশ এবং এটি দেবতাদের রথে আরোহণের প্রস্তুতি হিসেবে ধরা হয়। ভক্তদের জন্য বিশেষ মুহূর্ত ভক্তরা এই শোভাযাত্রায় অংশ নেয় এবং দেবতাদের দর্শন ও আশীর্বাদ লাভের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। সংক্ষেপে, পাহান্ডি বিজয় হল রথযাত্রার আগে দেবতাদের রথে আরোহণের জন্য এক বিশেষ শোভাযাত্রা যা ভক্তি ও আনন্দের মধ্যে দিয়ে পালিত হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: সেজে উঠেছে মাসির বাড়ি, মাটির ভাঁড়ে অর্পণ করা হবে ৫৬ ভোগ, থাকছে অন্নভোগ পাওয়ার ব্যবস্থাও
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘‘সকাল ৯টা থেকে পুরোহিতরা নিজেদের পুজোপাঠ শুরু করবেন নিয়ম অনুযায়ী। দর্শকেরা জগন্নাথধাম দেখতে পারবেন ৯.৩০টা থেকে। মানুষ আসুক, মন্দির খোলা থাকবে। মূল বিগ্রহ মন্দিরেই থাকবে। রাতেই রথ লাগিয়ে দেওয়া হবে। ২টো থেকে ২.৩০টা পর্যন্ত আরতি হবে। ৪.৩০টের সময় রথযাত্রা শুরু হবে। কিন্তু রাস্তায় লোক থাকবে না, লোক থাকবে ব্যারিকেডে। পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা যাতে না ঘটে তাই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। হোল্ডিং এরিয়া করে দেওয়া হচ্ছে। রথ যাওয়ার পথে থামবে, মানুষ দেখতে পারবেন। ব্যারিকেডের সঙ্গে দড়ি ছোঁয়ানো থাকবে। দড়ি স্পর্শ করা যাবে৷”
আরও পড়ুন: রথযাত্রা উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তা দিঘায়, দায়িত্বে একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিকরা
মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘আপনাদের সহযোগিতা কাম্য। শুভকামনা চাইব কারণ এটা আমরা প্রথমবার করছি। দিঘার জগন্নাথধামে জগন্নাথদেব কাল মাসির বাড়ি যাবে। এবং উল্টোরথে আবার ফিরে আসবে। উভয় যাত্রাই যেন শান্তিপূর্ণ হয় সেই কামনা করছি। আপনাদের সকলকে স্বাগত এবং আপনাদের সহযোগিতা চাইছি।”