প্রায় ২৪ একর জমির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা এই মন্দিরের উচ্চতা ৪৫ ফুট। মন্দিরটি গঠনের জন্য রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে এক ঐতিহাসিক উদ্যোগ নেওয়া হয়, যা মাত্র ৩৬ মাসের মধ্যেই সম্পূর্ণ করা হয়েছে। নির্মাণকাজে ৩,০০০ জনেরও বেশি কর্মী প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন। বাংলার সাধারণ শ্রমিক থেকে দক্ষ স্থপতি, সবার সম্মিলিত পরিশ্রমের ফসল এই মন্দির। মন্দিরের অভ্যন্তরে রয়েছে গর্ভগৃহ, জগমোহন, নাটমন্দির এবং ভোগমণ্ডপ, যা প্রাচীন ঐতিহ্য মেনেই নির্মিত হয়েছে। মন্দির চত্বরে তৈরি হয়েছে ৪টি বিশাল প্রাঙ্গণ, যেখানে ভক্তরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করতে পারবেন। পুরো মন্দির চত্বর সুসজ্জিত হয়েছে পৌরাণিক ছন্দ, প্রাচীন নকশা এবং পাথরের কারুকার্য দ্বারা, যা বাংলার শিল্প ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে গোটা বিশ্বের দরবারে তুলে ধরবে।
advertisement
দিঘায় এখন উৎসবের মেজাজ। সৈকত শহরে যখন মানুষের ভিড় আছড়ে পড়ে তখন চোখে পড়ে এই উৎসবের মেজাজ। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে গোটা দিঘা বা বলা ভাল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়েই উৎসবের মেজাজ। কারণ জগন্নাথধামের উদ্বোধন। আমন্ত্রিত অতিথিরা তো আছেনই, এছাড়াও যাঁরা সশরীরে এখানে পৌঁছতে পারেননি সেই সব মানুষজন টেলিভিশনে পর্দায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রেখেছেন এই অনুষ্ঠানে। আজ জেলায় জেলায় এই অনুষ্ঠান লাইভ দেখানো হবে।