তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘ভক্তিপূর্ণ হৃদয়ে আমরা আমাদের মাঝে জগন্নাথদেবকে আবাহন করছি। অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্যতিথিতে দিঘাতে ভগবানের স্থান উদ্বোধন করা হবে। প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে আচার অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। ভক্তরা কলসযাত্রায় অংশ নিলেন।’
যে ভিডিও তিনি পোস্ট করেছেন, সেখানে উল্লেখ আছে, মহিলারা হাতে পবিত্র কলস নিয়ে এগিয়ে চলেছেন জগন্নাথধামের দিকে। খোল-করতাল, কাঁসর। ভক্তরা জড়ো হয়েছে জগন্নাথ ধামে। মঙ্গলশঙ্খ বাজিয়ে কলসযাত্রা হয়েছে। দিঘা স্টেশনের কাছেই তৈরি হয়েছে এই জগন্নাথ ধাম। আন্তর্জাতিক মানের এই স্থাপত্য ইতিমধ্যেই সকলের নজর কেড়েছে। তার উদ্বোধন একেবারে মেগা ইভেন্ট। এই কর্মসূচিকে স্মরণীয় করে রাখতে সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রশাসনিক আধিকারিকেরা দফায় দফায় আসছেন।
আরও পড়ুন: অভিনন্দন বর্তমানের মিগ ২১-কে ধ্বংস করেছিলেন, ভারতকে বড় হুঁশিয়ারি পাক বায়ুসেনার সেই অফিসারের
২৯ এপ্রিল হবে যজ্ঞ। তার প্রস্তুতি চলছে। এরপরের দিন ৩০ এপ্রিল হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। জগন্নাথ মন্দিরের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন দুইমন্ত্রী। পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী ও দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু জগন্নাথ মন্দির পরিদর্শন করেন। উদ্বোধনের সঠিক পরিকাঠামো রয়েছে কিনা এবং সুরক্ষা ব্যবস্থা সঠিকভাবে নেওয়া হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে খতিয়ে দেখান তাঁরা। ইতিমধ্যে মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে পরিবহণ দফতরের তরফ থেকে অতিরিক্ত বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে দিঘায়। যজ্ঞের দিন এবং উদ্বোধনের দিন যাতে কোনও রকম যানজট না হয় সে ব্যাপারে স্থানীয় অধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করে পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস। ইতিমধ্যে উদ্বোধনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে দমকল বিভাগের তরফে ১৫টি ইঞ্জিন রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
