সকাল থেকে কর্মসূচি ঠিক ভাবে চললেও তাল কাটে বড়বৈনানের মণ্ডলপাড়ায় যাওয়ার পর।এলাকার বিধায়ককে কাছে পেয়ে গ্রামবাসীরা ক্ষোভ উগড়ে দেন। গ্রামের রাস্তা,পানীয় জল প্রকল্প থেকে এলাকার বাসিন্দারা বঞ্চিত বলে অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন - ট্রেন ছাড়ছিল , দৌড়ে বন্দে ভারতে উঠতে গিয়ে পড়ে গেলেন যাত্রী, রইল ভিডিও
advertisement
এর আগে পূর্ব বর্ধমানের গলসীতে এলাকার বাসিন্দাদের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল বিধায়ক নেপাল ঘড়ুইকে।দিদির সুরক্ষা কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন দিদির দূত।বিক্ষোভের মুখে পরে গ্রাম থেকে ফিরে যেতে হয় বিধায়ক নেপাল ঘোড়ুইকে।
আরও পড়ুন - মা নেই, বাবাও নেই, বিশেষভাবে সক্ষম নাবালিকাকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ
গলসির কুরকুবা গ্রাম পঞ্চায়েতের জয়কৃষ্ণপুরের সেই ঘটনা ঘটেছিল। এবার রায়নায় ক্ষোভের মুখে পড়লেন সভাধিপতি।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ,ভোটের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। নানান অভাব অভিযোগের কথা একাধিকবার স্হানীয় প্রশাসন পঞ্চায়েতকে জানিয়েও সুরাহা হয়নি।গ্রামের অনেক মানুষ আবাস যোজনায় বাড়ি পাননি। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে রান্নার মান খারাপ। রাস্তাঘাট মাসের পর মাস বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। বারবার জানানো সত্ত্বেও কাজের কাজ কিছু হয়নি। এলাকায় বহু বহু মানুষ পানীয় জলের সংকটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। বিধায়ককে কাছে পেয়ে সেই সব সমস্যার কথা জানানো হয়।
জানা গিয়েছে,শনিবার তিনি রায়না ২ নম্বর ব্লকের বড়বৈনান পঞ্চায়েতের আদমপুরে মা বিশালাক্ষ্মীর মন্দিরে পুজো দিয়ে দিদির দূত হিসেবে এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলতে যান। বড়বৈনানের মণ্ডলপাড়ায় এলাকার বিধায়ককে কাছে পেয়ে গ্রামবাসীরা ক্ষোভ উগড়ে দেন। গ্রামের রাস্তা,পানীয় জল প্রকল্প থেকে এলাকার বাসিন্দারা বঞ্চিত বলে অভিযোগ করেন। সভাধিপতি শম্পা ধারা তাঁদের জানান, অভাব অভিযোগ জানানোর জন্য সুনির্দিষ্ট অ্যাপ রয়েছে। সেই অ্যাপে গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা উল্লেখ করা হবে।