নদীর এপার ওপার দুই দিকে রাস্তা বেহাল অবস্থা। সেই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় হেঁটে চলেছেন। এএনএম কর্মীরা জানান,বিগত কয়েক বছর ধরে বর্ষার সময় এই ভাবেই কষ্ট করে বেহাল রাস্তা দিয়ে হেঁটে, নৌকার দড়ি টেনে নদী পেড়িয়ে প্রায় ছয় জন বিভিন্ন স্তরের স্বাস্থ্যকর্মী ফরাক্কা ব্লকের অন্তর্গত ডিয়ার ফরেস্ট গ্রামের নিমতলা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে পৌঁছাতে হয়। আমরা সরকারের স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে বধ্য পরিকর।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
আরও পড়ুন: কোদাল হাতে ছাত্রছাত্রীদের বাড়িতে শিক্ষকরা! কী এমন ঘটল জেলায়!
নিমতলা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অধীনে পাঁচ জন আশা কর্মী, একজন দ্বিতীয় এএনএম এবং একজন কমিউনিটি হেলথ অফিসার এছাড়া এলাকায় বসবাসকারী কয়েকশো পরিবার শিকারপুর ও নিমতলা থেকে এই রাস্তা ও নদী পেড়িয়ে যাতায়াত করে। ফারাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলাম জানান, যেহেতু এই নদীটি যখন করা হয়েছিল তখন ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্প এই নদী তৈরি করেছিল। তারপরে সেখান থেকে নৌকো পরিষেবা দিয়ে আসছিল ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্প। নৌকার ঘাটে মাঝি থাকা বা না থাকার সম্পূর্ণ দায় দায়িত্ব ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্পে এবং বারবার ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্পকে জানিয়েও লাভ হচ্ছে না।
কৌশিক অধিকারী