আজও এই এলাকায় যানবাহনের ক্ষেত্রে অন্যতম ভরসা এই রিক্সোই। তাই এলাকার রিক্সোকে বাঁচাতে তাদের বিশেষ উদ্যোগ। রিক্সোগুলিতে করা হয়েছে পেন্টিং। যা যে কেউ দেখলেই নজড় কাড়বে। বিশেষ করে বাচ্ছাদের কাছে আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে এই রিক্সো।
এলাকার মোট ১১টি রিক্সোতে পেন্টিং করা হয়েছে। আগামীদিনে আরো রিক্সোকে এইভাবে সাজানো হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বাড়ির বাচ্ছাদের পেন্টিংয়ে আগ্রহ বাড়াতে দেওয়া হয়েছে রং পেন্সিল ও খাতা সহ অঙ্কনের নানান জিনিসপত্র। এছাড়া প্রতিটি রিক্সোচালককে দেওয়া হয়েছে সোনাঝুরি গাছ। যা সংগ্রহ করা হয়েছে সুন্দরবন অঞ্চল থেকে। সামনে পুজো তাই প্রত্যেক রিক্সোচালককে দেওয়া হয়েছে বস্ত্রও। উদ্যোক্তাদের দাবী হাতে টানা রিক্সোর পাশাপাশি হেরিটেজ স্বীকৃতি পাক এই পায়ে টানা রিক্সো ও রিক্সো পেন্টিং। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বাসিন্দা ও জাতীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত লাদাখ চলে রিক্সোওয়ালা ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র সত্যেন দাস।
advertisement