এই সওয়ালের পর অভিযুক্তকে প্রথমে ৫ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন নগর দায়রা আদালতের বিচারক কুমকুম সিনহা। পরে অভিযুক্তের আইনজীবীর অনুরোধেই তা আরও ২ দিন বাড়ানো হয়। অভিযুক্তের আইনজীবীর এই ভূমিকায় প্রশংসা করলেন বিচারক। তবে দীর্ঘদিন ধরে আবগারি কর্তা ঘুষ নিলেও কেন তা প্রশাসনের নজরে এল না তা নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারক।
advertisement
ঘাটালের সবকটি মদের দোকান থেকেই প্রতি মাসে ঘুষ নিতেন আবগারি কর্তা
৪৫টি দোকান থেকে ৫০০ টাকা মাসোহারার ব্যবস্থা
বুধবার ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে গ্রেফতার করে দুর্নীতিদমন শাখা
তার অফিসে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার ৬ লক্ষ ৮৭ হাজার টাকা
শ্রীরামপুরের বাড়িতে তল্লাশিতে উদ্ধার প্রায় ৯৩ লক্ষ টাকা
টাকার উৎস দেখাতে পারেননি আবগারি কর্তা
তার বাড়ি থেকে মিলেছে হিসাব বহির্ভূত সোনা ও সম্পত্তির কাগজ
ঘুষ নিয়ে বেআইনি ভাবে মদের দোকান মালিকদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে ডেপুটি এক্সাইজ কালেক্টর অশোককুমার দের বিরুদ্ধে। রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে বিভাগীয় তদন্ত।