শনিবার সকালে উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা বাজারে একটি ঘরের মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় বাবলু কর্মকার নামে এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল দেগঙ্গা থানার পুলিশ। মৃত ব্যক্তির শরীরে একাধিক জায়গায় ছিল ধারালো অস্ত্রের ক্ষত। বিছানার মশারিতে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ লেগেছিল। খুনের অভিযোগে পুলিশ বাবলুর বন্ধু গোপাল পাল নামে এক যুবককে প্রথমে আটক করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পুকুর থেকে পচা দুর্গন্ধ! কাছে যেতেই আঁতকে ওঠা দৃশ্য, বসিরহাটের গ্রামে সাতসকালে চাঞ্চল্য
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোপাল ও মৃত বাবলু একসঙ্গে মদ্যপান করেছিল এবং মদ্যপানের আসরেই টাকা পয়সা লেনদেন নিয়ে দু’জনের মধ্যে বিবাদ বাধে। এরপরেই গোপাল হাতের কাছে থাকা সবজি টাকার ছুঁড়ি দিয়ে বাবলুর শরীরের একাধিক যায়গায় কোপ বসায়।
আরও পড়ুনঃ জোরকদমে শুরু ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কাজ, ‘নো কস্ট মডেলে’ হচ্ছে খাল ও নদী সংস্কার, খুশির হাওয়া
রক্তাক্ত অবস্থায় বাবলু কর্মকারের মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল দেগঙ্গা থানার পুলিশ। খুনের ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই অভিযুক্ত গোপালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশি জেরায় খুনের কথা স্বীকার করলেও ক্যামেরার সামনে খুনের কথা অস্বীকার করেছেন ধৃত গোপাল পাল। দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৭ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে ধৃত যুবককে বারাসত আদালতে পাঠিয়েছে।
