বাংলাদেশের পেট্রোপল সীমান্তে গ্রেফতার করা হয় মোট চার জঙ্গিকে ৷ তাদের মধ্যে দু’জন পাকিস্তানের বাসিন্দা এবং অপর দু’জন হল ভারতীয় ৷ গ্রেফতারের পর মুম্বই নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের মধ্যে ফেরার হয় একজন ৷ তাদের কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার হয়। মুম্বই যাওয়ার সময় ছত্তীসগঢ়ে ট্রেন থেকে পালিয়ে যায় চতুর্থ জঙ্গি শেখ শামিম। তবে তাদের ভারতে নাশকতার ছক বানচাল হয়ে যায়। এতদিন বিচার চলার পর তিন জঙ্গিকে ফাঁসির সাজা দিল আদালত। পাকিস্তানের বাসিন্দা দুই জঙ্গি করাচি থেকে ঢাকা হয়ে এদেশে ঢোকার সময় গ্রেফতার হয় ৷
advertisement
ফাঁসির আদেশ হওয়া তিন জঙ্গিদের মধ্যে ইউনিস ছিল আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য। কাশ্মীরে হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল তার। ধৃত জঙ্গিদের বনগাঁ থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়। তারপর ঘটনার তদন্তভার নেয় সিআইডি। ২০০৭ সালের জুন মাসে চার্জশিট জমা পড়ে। ২০১২ সালের জুলাই মাসে শুনানি শুরু হয়। পুলিশ ও বিএসএফ-এর পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে, জঙ্গিরা ভারতীয় সেনাছাউনিতে আক্রমণের লক্ষ্যে এদেশে এসেছিল।