আরও পড়ুন- ঘণ্টায় ৩৮,০০০ কিমি…! ধেয়ে আসছে ‘মহাপ্রলয়’! ধ্বংস হবে বহু শহর…ভারতও ‘গুঁড়ো’ হয়ে যাবে?
আরও পড়ুন- নতুন রূপে হাওড়া রেল স্টেশন! কোন প্ল্যাটফর্মে কী কী বদল? বাড়বে ট্রেন?
পান্ডুয়া হাতনী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী মুসকানের পরীক্ষা কেন্দ্র পড়েছে বৈঁচি বাটিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। আজ যখন সে মাধ্যমিকের প্রথম পরীক্ষা দিচ্ছে, তখনই বাড়িতে চলছে বাবার শেষকৃত্য। কিন্তু বাবার ইচ্ছা ছিল, মেয়ে পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাঁড়াবে। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই শোক সামলে কলম ধরেছে মুসকান।
advertisement
আরও পড়ুন- যখন তখন ‘বাতকর্ম’ করে ফেলেন? পেটে চাপ আসে গুরগুর করে…? এই ‘ছোট্ট’ জিনিসে চিরতরে মুক্তি!
পরিস্থিতির কথা জানতে পেরে বাটিকা বৈঁচি পঞ্চায়েতের উপপ্রধান দীপ্তেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় দ্রুত ব্যবস্থা নেন, যাতে মুসকানের পরীক্ষায় কোনও সমস্যা না হয়। তিনি জানান, “পরীক্ষা কেন্দ্রের কাছেই অ্যাম্বুলেন্স ও অন্যান্য জরুরি ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতেও মেয়েটির মানসিক দৃঢ়তা দেখে ভাল লাগছে।”
মুসকান জানায়, “বাবা সবসময় চাইতেন আমি পড়াশোনায় ভাল করি, বড় হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াই। তাই বাবার স্বপ্ন পূরণ করতেই পরীক্ষায় বসেছি।” শোকের মাঝেও এক অদম্য লড়াইয়ের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে মুসকান। তার এই সাহসিকতায় কুর্নিশ জানিয়েছে গোটা এলাকা।