পণের দাবিতে তরুণী গৃহবধূকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। মৃতদেহ নিয়ে ধান্যকুড়িয়া হাসপাতালে নাম পরিচয় গোপন রেখে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। মাস ৭ আগেই দেখাশোনা করেই হাসনাবাদে রামেশ্বরপুর তুহিনা খাতুন বিয়ে হয় মাটিয়া থানায় স্বরূপনগর এলাকায়।
advertisement
বিয়ের আগে কোন পণের দাবি না থাকলেও বিয়ের ৭ মাস কাটতে না কাটতেই বুলেট গাড়ি, তিন লক্ষ টাকা আরও একাধিক সামগ্রী দাবি করে ছেলের বাড়ির পক্ষ থেকে। সেই দাবি না মেটাতেই অকথ্য ভাবে চলে অত্যাচার।
গতকাল দিনভর মারধর করে রাতে ঝুলিয়ে দিয়ে মৃতদেহ হাসপাতালে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ। মৃত তরুণী গৃহবধূ তুহিনা খাতুনের পরিবারের অভিযোগ বিয়ের পর থেকে একাধিকবার পণের দাবিতে মারধর করেছে। সেই দাবি না মেটাতেই মেরে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। গৃহবধূকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ী, জা, ভাসুর-সহ ছয় জনের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তরা পলাতক।