এক বছর এক মাস আগে ভাসুর ও জা মিলে গৃহবধূর গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় বলে অভিযোগ করেন মৃত ওই গৃহবধূর বাবা। খবর পেতেই ছুটে আসে গৃহবধূর বাবা। এরপর শ্বশুরবাড়ি থেকে তাঁদের মেয়েকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় শান্তিপুর হাসপাতালে, সেখানে অবনতি হওয়ায় স্থানান্তর করা হয় শক্তিনগর জেলা হাসপাতাল। তারপর থেকেই মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিল গৃহবধূ, অবশেষে বেলা বারোটা নাগাদ মৃত্যু হয় গৃহবধূর। বাবা কেষ্ট হালদারের অভিযোগ ঘটনার পরেই শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন শান্তিপুর থানায়, কিন্তু জামিনে তাঁরা ছাড়া পেয়ে যায়। এখন তাঁদের মেয়ের মৃত্যু হাওয়াই আরও একবার খুনের অভিযোগ দায়ের করবে বলে জানান তাঁরা।
advertisement
স্বভাবতই গৃহবধুর মৃত্যুর ঘটনায় শোকাহত গোটা এলাকা, এছাড়াও কান্নায় ভেঙে পড়ে গৃহবধূর বাবার বাড়ির পরিবার। এদিন মৃতদেহ উদ্ধার করার পাশাপাশি ময়না তদন্তের জন্য রানাঘাট মর্গে পাঠায় শান্তিপুর থানার পুলিশ। অন্যদিকে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
Mainak Debnath