আরও পড়ুনঃ বড় ঘোষণা! OMR শিটে এই কাজ করলেই বাতিল হবে পরীক্ষা, প্রশ্নের মুখে পড়বে দায়িত্বে থাকা আধিকারিকারও
প্রথমে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় লক্ষণকে। খুনের পর প্রমান লোপাট করতে দেহ চপার দিয়ে টুকরো টুকরো করে গঙ্গায় ভাসিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। হুগলি গ্রামীণ পুলিশের ডিএসপি ক্রাইম অভিজিৎ সিনহা মহাপাত্র জানান,নিখোঁজের একটা অভিযোগ দায়ের হয় মগরা থানায়।আমরা সেই মতো শুরু করি।অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর নিখোঁজ যুবককে খুঁজে পেতে সব রকম প্রচেষ্টা চালায় পুলিশ।অভিযুক্তরা স্বীকার করেছে যুবককে তারা খুন করেছে।সেইম তো আমরা ঘটনার পুনর্নির্মাণ করি।খুনে ব্যবহৃত একটি ছুরি এবং গামছা উদ্ধার হয়।
advertisement
এখনও পর্যন্ত দেহ পাওয়া যায়নি।আশেপাশের সমস্ত থানা রেল পুলিশকে আমরা জানিয়েছি।স্নিফার ডগ নিয়ে এসেও আমরা তল্লাশি চালিয়েছি।এলাকার সিসিটিভির ফুটেজ ও খতিয়ে দেখা হয়েছে।এলাকার অনেক জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।দেহ খুঁজে পাওয়ার জন্য আমরা সব রকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। এতদিন নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে জানা গেল লক্ষণকে খুন করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর দেহ বা দেহের অংশ এখনও পাওয়া যায়নি। তাই বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের দল নামিয়ে গঙ্গার বিভিন্ন ঘাটে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
মৃত যুবকের পরিবার জানিয়েছে, ১৫ দিন পর পুলিশ এসে বলছে লক্ষণকে খুন করে গুম করে দেওয়া হয়েছে। অনেকদিন আগেই তো গ্রেফতার করা হয়েছিল শিবুকে তাহলে এতদিন পরে সে কেন স্বীকার করছে।এর পিছনে বাঁশবেড়িয়া এলাকার কোন প্রভাবশালীর হাত আছে।পুলিশ সেটা খুঁজে বের করুক অথবা সি আই ডি-কে দিয়ে তদন্ত করাক। বলেন,মৃত যুবকের বোন সুমিত্রা চৌধুরী।যুবকের ভাই রাহুল চৌধুরী বলেন,পুলিশ যে দাবি করছে সেটা সঠিক নয়।সিবিআই তদন্ত হোক।