মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল পতিত জমিকে চাষের উপযুক্ত করে তোলা। অথবা,এক ফসলি জমিকে দু ফসলি করে তোলা এবংবিকল্প উপায় কাজে লাগিয়ে প্রান্তিক মানুষের আয়ের উৎস বাড়ানো। আনুমানিক ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময়ে এ প্রকল্পের সূচনা হয়।প্রকল্পের আততায় ছিল বীরভূমের রাজনগর,দুবরাজপুর,খয়রাশোল,মোহাম্মদ বাজার, ইলামবাজার, রামপুরহাট ১, নলহাটি ১,সিউড়ি ১ সহ মোট ১০ টি ব্লক।
advertisement
আরও পড়ুন :আড়াইশো গাছ পাট্টা নিয়ে চার মাসে আয় লাখ টাকা, কীসের ব্যবসা? জানলে অবাক হবেন!
ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা যায় সিসল ফার্মের জমিতে কাজ করার জন্য কাছাকাছি আদিবাসী গ্রামের মোট আটজন মহিলাকে নির্বাচন করেছিল প্রশাসন। পতিত হয়ে পড়ে থাকাএই সমস্ত জমিতে ফসল ফলিয়ে খুশি ওই সমস্ত আদিবাসী মহিলারাও। প্রশাসনের তরফে মহিলা স্বনির্ভর দলকেচাষ করতে উৎসাহ দেওয়াই নয়, পাশাপাশি ফসল বিক্রির ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : শীতের সেরা নলেন গুড়ের মিষ্টি এবার সহজেই তৈরি করুন বাড়িতে, জানুন কীভাবে?
প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতর, পশু পাখির খাবারতৈরির জন্য ভুট্টা কিনতে আগ্রহী হয়। ইতিমধ্যেইওই দফতরের সঙ্গে স্বনির্ভর দলগুলির চুক্তিও হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এভাবে প্রশাসনের চেষ্টায় মহিলাদের স্ব নির্ভর গড়ে তোলা হলে আগামী দিনে গ্রামীন অর্থনীতিও অনেকটাই উন্নত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
সৌভিক রায়