স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই গ্যাস ডেলিভারির সময় প্রতিনিয়ত ১.৫ থেকে ২ কেজি গ্যাস কম দেওয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গৃহস্থের কাছ থেকে জোর করেই পাইপ কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। না কিনলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
এদিন এলাকার একটি বাড়িতে গ্যাস পৌঁছে দিতে আসলে, স্থানীয় বাসিন্দারা সিলিন্ডারের গ্যাস মেপে দেখেন, প্রায় দেড় কেজি গ্যাস কম রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গেই প্রতিবাদ করেন এলাকার মানুষজন। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ। পাশাপাশি উপস্থিত হন গ্যাস সংস্থার কর্মীরাও।
ডিলারের পক্ষ থেকে অবশ্য গ্যাসের ওজন কম থাকার অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেওয়া হয়। তবে পাইপ কিনতে বাধ্য করার অভিযোগের কোনও সদুত্তর মেলেনি। ডিলারের দাবি, নিরাপত্তার কারণেই পাইপ বদলানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এ ধরনের বেনিয়ম বন্ধ না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন সকলে।