বর্ষার সময় একটু বৃষ্টি হলেই সেই গর্তে জল জমে যায়, এবং রাস্তাটি কার্যত একটি জলাশয়ে পরিণত হয়। গর্তে গাড়ি পড়ে প্রায়শই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। রিকশা, মোটরবাইক কিংবা অ্যাম্বুল্যান্স চলাচলেও ঘটছে বিঘ্ন। এই রাস্তা দিয়েই প্রতিদিন চৈতল, নিমিচি সহ প্রায় ১০টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। স্কুল-কলেজ পড়ুয়ারা, কর্মজীবী মানুষ, রোগী সবাই এই ভাঙাচোরা রাস্তায় চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন।
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বহুবার প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা সত্ত্বেও এখনো কোনো স্থায়ী সমাধান হয়নি। এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির পূর্ণ সংস্কার ও গর্ত বন্ধ করে নিরাপদ যাতায়াতের ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। বিশেষ করে বর্ষাকালে রাস্তা চলাচলের সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়ে। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সকলেই আতঙ্ক নিয়ে এই রাস্তা ব্যবহার করেন।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
অ্যাম্বুল্যান্স বা জরুরি পরিষেবা পৌঁছাতে দেরি হলে রোগীর জীবন বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়। গ্রামবাসীরা সরকারের কাছে দাবি তুলেছেন, অবিলম্বে রাস্তাটি পাকা করা হোক, যাতে এলাকাবাসী স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন। একইসঙ্গে দাবি উঠেছে রাস্তার ধার দিয়ে নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়ন করার, যাতে বর্ষার সময় জল না জমে।
জুলফিকার মোল্যা