মমতা বলেন, ‘বালির গাড়ির জন্য রাস্তা নষ্ট হচ্ছে ৷ টোল-ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার জন্য গ্রামের রাস্তা ব্যবহার করছেন লরিচালকেরা ৷ লরি ঢুকে রাস্তা ভাঙছে, ব্রিজ ভাঙছে ৷ বালি মাফিয়াদের কারবারি রুখতে অবিলম্বে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে পুলিশকে ৷ গ্রামের রাস্তায় ব্যারিকেড করতে হবে ৷ তারপরেও যদি লরি চালকেরা গ্রামে ঢোকার চেষ্টা করে তাহলে মোটা টাকা জরিমানা দিতে হবে ৷ প্রয়োজনে ১০ দিন গাড়ি আটকে রাখুন ৷’
advertisement
মেদিনীপুরে কাঁসাইয়ের চোখে জল। তাঁর বুক খালি করে প্রতিদিন লুঠ হচ্ছে বালি। একেবারে দিনে-দুপুরে। স্থানীয়দের দাবি, জেলা প্রশাসনকে বার বার বলেও কাজ হয়নি। জেলার ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিকের গলায় শুধুই রুটিন আশ্বাস।
মুখ্যমন্ত্রী বার বার কড়া বার্তা দিচ্ছেন। তারপরেও বেআইনি বালি খাদান চলছে রমরমিয়ে ৷ সরকারি নিয়ম ভেঙে এ ভাবে নদী থেকে বালি তোলায় সরকার যেমন কর পাচ্ছে না, তেমনই ভাঙছে নদীর পাড়।
মেদিনীপুরের কাছে মনিদহে কাঁসাই নদীর পাড়েই সরকারের টাকায় তৈরি হয়েছে ইকো পার্ক। এভাবে অবৈধ বালি খাদানের ব্যবসা চললে সেটাও কোনও দিন নদী গর্ভে তলিয়ে যাবে না তো ? সেটি নিয়েও তৈরি হয়েছে আশঙ্কা ৷