TRENDING:

Student Eyesight বাবা মা দুজনেই আলাদা ঘর বেঁধেছেন, অর্থাভাবে দৃষ্টিশক্তি হারাতে বসেছে ষষ্ঠ শ্রেণীর পড়ুয়া

Last Updated:

Student Eyesight : টাকার অভাবে প্রথম থেকে ভাল চিকিৎসা দিতে পারেনি ছোট নাতনিকে। যখন সবাই পাশে এল, তখন অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে। তাই ছোট্ট মেয়েটি অন্ধ হয়ে যাবে বলেছেন ডাক্তার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বনগাঁ : " আমার চোখটা ভাল করে দাও।ডাক্তার বলেছে চোখের আর কিছু হবে না।আমি অন্ধ হয়ে যাব।" আকুতি ১১ বছরের মেয়ে পূজা রায়ের।ছোটবেলা থেকেই চোখের রোগে আক্রান্ত সে।দিদিমা আর্থিক অভাবে সেভাবে দুর্বল হওয়ায় ডাক্তার দেখাতে পারেননি। তবে এখন সকলে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছে,তার চোখ ভাল হবে না।
advertisement

সুদূর বনগাঁ চাঁদা এলাকা থেকে ছোট্ট পূজাকে সঙ্গে এনেছিলেন তার স্কুল শিক্ষক বিপ্লব দাস,মহেশ্বরী বিশ্বাস ও দিদিমা অঞ্জনা সরকার। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের চক্ষু বিভাগের ডাক্তাররা তার চোখ পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, " কর্নিয়া অপারেশন করেও কোন লাভ হবে না। সে ধীরে ধীরে দৃষ্টিহীন হয়ে যাবে।" এই কথা শোনার পর কান্নায় ভেঙে পড়ে দিদিমা অঞ্জনা সরকার।  হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে ছোট্ট পূজা  অনুরোধ করছিল  সকলকে। ওর দিদিমার আর্থিক ক্ষমতা নেই ঠিকই,কিন্তু শিক্ষক ও প্রতিবেশীরা পাশে আছেন। তবে ভাল জায়গায় নিয়ে গিয়ে চোখের চিকিৎসা করানোর জন্য আরও অর্থের প্রয়োজন। তবে পৃথিবীর আলো যাতে তার কাছে অন্ধকার না হয়ে যায়, সেই চেষ্টা করছে সবাই।

advertisement

আরও পড়ুন :  মহাশিবরাত্রিতে শিবের আরাধনায় বেলপাতা উৎসর্গ করা হয় কেন? জেনে নিন কীভাবে ভাল বেলপাতা বেছে নেবেন

পূজার জন্মের পর বাবা প্রসেনজিৎ রায় অন্য মহিলার সঙ্গে বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তার পর মা অনুরাধা রায়ও পূজাকে তার দিদিমার কাছে রেখে দিয়ে অন্যত্র বিবাহ করে চলে যান। সেই থেকে গরিব দিদিমা পূজাকে বুকে আঁকড়ে বড় করছে। দিদিমা অঞ্জনার আর্তি, " বাবা-মা পরিত্যক্ত মেয়েটিকে যদি কেউ চোখ দুটো চিকিৎসা করানোর জন্য সাহায্য করেন ,তাহলে তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ থাকব।'

advertisement

আরও পড়ুন :  ৫ বছর আগে দুনিয়া কাঁপানো থাইল্যান্ডের গুহায় কিশোরদের আটকে পড়ার ঘটনা, মাত্র ১৭-এ চলে গেল তাদের একজন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আলোর উৎসবে শক্তির আরাধনা! Kali Puja 2025: আলোর উৎসবে শক্তির আরাধনা!
আরও দেখুন

বনগাঁর চাঁদা এলাকার ,'চাঁদা ললিতমোহন হাইস্কুলের' ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী পূজা ।ওই স্কুলের শিক্ষকরা ও আন্তরিকভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন পূজার ভাল চিকিৎসা করানোর জন্য। সুদিনের অপেক্ষায় দিন গুনছেন পূজার পরিজনরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Student Eyesight বাবা মা দুজনেই আলাদা ঘর বেঁধেছেন, অর্থাভাবে দৃষ্টিশক্তি হারাতে বসেছে ষষ্ঠ শ্রেণীর পড়ুয়া
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল