বিজেপি বুথ সভাপতি রাজীব বিশ্বাসের খুনের তদন্ত করছিল বারুইপুর থানার পুলিশের। কিন্তু পরে হাইকোর্টের নির্দেশে বারুইপুর থানার পুলিশের কাছ থেকে সিআইডির হাতে গিয়েছে রাজীব খুনের তদন্তভার। তদন্ত শুরু করেছে। নিয়ম মেনে এদিন নিহতের বাড়িতে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ দল এল নমুনা সংগ্রহের জন্য।
আরও পড়ুনঃ মেডিকেল কলেজের সামনেই পুলিশ ফাঁড়ি, বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ক্যাম্পাসে যা সব হচ্ছে…! তমলুকে শোরগোল
advertisement
ইতিমধ্যেই রাজীব বিশ্বাস খুনে প্রধান অভিযুক্ত তার বাবা নিতাই বিশ্বাস জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আর তাতেই এলাকাবাসী চরম ভয়ে ও আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। এলাকার মহিলারা পুলিশি নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছেন।
নিহত রাজীব বিশ্বাসের বাড়িতে সিআইডির ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ দল
উল্লেখ্য, বারুইপুর পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের ১২৯ নম্বর বুথের বিজেপি সভাপতি ছিলেন রাজীব। তাঁর খুনের পর পদ্ম শিবিরের দাবি করে, ৮ অগাস্ট রাতে রাজীব তাঁর নিজের বাড়িতে নিগৃহীত হন। তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। রাজীবের মাথায় গুরুতর চোট লাগে। অভিযোগ, ধারাল অস্ত্র দিয়ে শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাত করা হয়েছিল। নৃশংস খুনের ঘটনায় উঠে আসে নিহতের বাবা নিতাই বিশ্বাস ও ছোট ভাই সন্দীপ বিশ্বাসের নাম। তাঁরা দুজনেই সক্রিয় তৃণমূল কর্মী।