এই এলাকায় এমন অনেকেই আছেন যারা মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। ঘন কচুরিপানায় নদীপথ স্তব্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন দিশেহারা নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষজন। নদিয়ার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভার অন্তর্গত হাঁসখালি রানাঘাট এলাকায় চূর্ণী নদীর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে এবার ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন।
আরও পড়ুনঃ রসিদ ছাড়াই নেওয়া হচ্ছে টাকা, অভিযোগে বিদ্ধ নবদ্বীপের সরকারি স্কুল! সমাজমাধ্যমে শোরগোল
advertisement
নদী তীরবর্তী এলাকার এক বাসিন্দা নিশিথ চক্রবর্তী ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, কচুরিপানার ফলে একদিকে যেমন বন্ধ হয়েছে এপার ওপার বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত, অন্যদিকে পুজোর পর প্রতিমা বিসর্জন করা যাচ্ছে না। গোটা নদীকে কচুরিপানা গ্রাস করেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেনালি থেকে রানাঘাট পর্যন্ত চূর্ণী নদীতে এই কচুরিপানার অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সব থেকে বড় সমস্যায় পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। নদীতে জাল ফেলার জায়গা পর্যন্ত নেই। যার কারণে হতাশায় ভুগছেন তাঁরা। মৎস্যজীবীরা চাইছেন এই নদী কচুরিপানা মুক্ত হোক। নদীর মাঝখানে যে সমস্ত বাঁধগুলি আছে সেগুলি তুলে দেওয়া হোক। নদী তার গতিপথ ফিরে পাক। না হলে আগামী দিনে হারিয়ে যাবে এই চূর্ণী নদীর অস্তিত্ব।