ফাদার ফিলিপ সুকুমার মণ্ডল জানান ১৯৮৮ সালে তিনি খ্রিস্টধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন। তারপর এলাকার আরও বেশ কিছু খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী মানুষ এলাকায় একটি চার্চ গড়ে তোলার ব্যাপারে উদ্যোগী হন যদিও আর্থিক সমস্যা এক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এরপর ২০০০ সালে বিঘে খানেক জমি কেনা হয়, গড়ে ওঠে এই চার্চ। তারপর থেকে নিয়মিত এখানে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এলাকার মানুষও প্রভু যিশুর উপর নিজেদেরকে সমর্পণ করার পথ খুঁজে পেয়েছেন। আর তা থেকেই সাধারণ মানুষের মধ্যে শান্তির বাতাবরণ তৈরি হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : দেখতে জিলিপি, খেতে মালপোয়া! সহজ রেসিপিতে বাড়িতেই বানান নেপালের এই সুস্বাদু রুটি
গির্জার ফাদার জানালেন, তাঁদের ইচ্ছা রয়েছে, এই চার্চকে আরও বেশি করে মানবসেবার কাজে লাগাতে। এর জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির, রক্তদান শিবির, শিশুদের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা ইত্যাদির আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।