হুগলির ভদ্রেশ্বরে রয়েছে একটি মোমবাতির কারখানা। বিগত বছর পর্যন্ত এই মোমবাতি কারখানায় ১৬ জন শ্রমিক কাজ করতেন। এই ভোর তার সংখ্যা এসে দাড়িয়েছে মাত্র ৬ জনে। সারা বছর মোমবাতি তৈরি হলেও কালীপুজোর আগে বারে মোমবাতির চাহিদা। তবে এই বছর চাহিদা থাকলেও হওয়ার কারণে সেই পরিমাণ মোমবাতি প্রস্তুত করতে সমস্যায় পড়ছেন মোমবাতির কারিগররা।
advertisement
আরও পড়ুন: গাছের অপরাজিতা ফুল দিয়েই ঘরে বানান নীলকণ্ঠ চা! জানুন পদ্ধতি
শুধুমাত্র সাদা মোমবাতি নয় বিভিন্ন রঙিন মোমবাতি সুগন্ধি মোমবাতি এমনকি বৃহৎ আকৃতির সুবিশাল মোমবাতি তৈরি হয় এই কারখানায়। মোমকে গরম করে তার ডাইসের মধ্যে দিয়েতার মধ্যে সুতো দিয়ে তৈরি হয় মোমবাতি। একদিনে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার মোমবাতি তৈরি করেন সব কারিগররা মিলে।
এই বিষয়ে কারখানার মালিক বলেন, বিগত বছরেও যে পরিমাণ মোমবাতির চাহিদা ছিল তা এই বছর অনেকটাই কমে গিয়েছে। কালারিং মোমবাতি, সুগন্ধি মোমবাতি বা বৃহৎ আকৃতির সুবিশাল মোমবাতি সবই তৈরি হচ্ছে তবে আগের থেকে কম।
রাহী হালদার