আরও পড়ুন: পুনর্মিলন উৎসবে এসে স্কুল বাঁচানোর অঙ্গীকার প্রাক্তনীদের
এই বিষয়ে হুড়ার বিডিও ধ্রুবাঙ্কুর ঠাকুর বলেন, মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের আওতায় এই চিলড্রেন্স পার্ক তৈরি হচ্ছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই উদ্যানের দরজা না খুললেও এলাকার মানুষজনদের কথা ভেবে এই পার্ক আমরা জনসাধারণের উদ্দেশ্যে খুলে দিয়েছি। শিশুরা ছাড়াও বিভিন্ন বয়সের মানুষজনরা এখানে সময় কাটাতে আসেন। এই পার্কে বিভিন্ন ধরনের সুন্দর গাছ লাগানো হয়েছে, পুকুর কাটা হয়েছে এবং তার চারপাশে বসার ব্যবস্থাও রয়েছে। মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে, একটি ফুড কোর্টেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে কটেজ নির্মাণ করা হচ্ছে যাতে মানুষ এখানে রাত্রিযাপনেরও সুবিধা পেতে পারে। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এছাড়াও বাচ্চাদের বিনোদনের জন্য থাকছে বিভিন্ন পশু, পাখির মূর্তি। এক কথায় এটি পূর্ণাঙ্গ পার্কের মিনি পার্ক তৈরি করার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে হুড়া ব্লকের এই পার্কে।
advertisement
করোনাকাল থেকে মাটি সৃষ্টি প্রকল্প শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে। মূলত পতিত, রুখা-শুখা জমিকে সবুজ করে গড়ে তোলা এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন এই প্রকল্পের সঙ্গে পর্যটনকে জুড়ে দেওয়ায় বনমহলের এই জেলায় এই প্রকল্পের গুরুত্বই অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। হুড়ার এই নির্মীয়মান চিলড্রেন পার্ক তার বড় উদাহরণ।
আরও পড়ুন: আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
হুড়া ব্লক প্রশাসন চাইছে পর্যটকদের মনে যেন দাগ কাটতে পারে এই পার্ক। এই পার্কের কাজ সম্পন্ন হলে পুরুলিয়া জেলা তথা পর্যটকদের কাছেও পছন্দের একটি জায়গা হয়ে উঠবে এই পার্ক তা আর বলার অপেক্ষা রাখছে না।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি