রাজ্য সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেস শিশুটির পরিবারের পাশে দাঁড়ায় এবং রাজ্য সরকার ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষ থেকে মোট ৫ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
জবা ফুল ফুটবে টবেও! মানুন এই ৯টি নিয়ম, প্রতি দিন পুজোর ফুলে উপচে পড়বে গাছ!
আপনার বিশেষ অঙ্গে কি ‘আঁশটে’ গন্ধ? রোজ কোন ভুলের জন্য এমন হচ্ছে জানেন? পরিষ্কার রাখুন সঠিক উপায়ে
advertisement
শনিবার ওই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে বীরসিংহ গ্রামে কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। জেলা সভাপতি সুব্রত দত্ত মঞ্চ থেকে বিজেপি এমপি-এমএলএদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “এই কর্মসূচির পরও যদি কেন্দ্র বাংলার মানুষকে বঞ্চিত করে, তবে বিজেপির সাংসদ- বিধায়কদের ঘর থেকে বের হতে দেওয়া হবে না। তৃণমূল কংগ্রেস ঘেরাও কর্মসূচি নেবে, তার জন্য আমরা প্রস্তুত।”
তিনি কটাক্ষ করে আরও বলেন, “প্রায় পাঁচ বছর হতে চলল, বিজেপির এমপি-এমএলএরা এলাকায় শুধু সোলার লাইট বসাতে পেরেছেন। তাই তাদের সোলার লাইট এমপি-এমএলএ বলা যায়।” জেলা সভাপতি জানান, মৃত শিশুর গ্রামে থাকা ৮-৯টি কাঁচা বাড়ি আগামী বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাংলা আবাস যোজনায় পাকা করার ব্যবস্থা করবেন।
এ প্রসঙ্গে সোনামুখী বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক দিবাকর ঘরামী পাল্টা মন্তব্য করে বলেন, “বড় বড় ভাষণ দিয়ে কিছু হবে না। রাজ্য সরকারও তো বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা দেয়, তবে ওই পরিবার বঞ্চিত হল কেন? তৃণমূল গরিবের টাকা লুটে বড়লোকদের দিয়েছে।” তিনি আরও দাবি করেন, “২০২৬ সালে জনগণ তৃণমূলকে ঘেরাও করবে। জেলা সভাপতিকে কেউ চেনে না, তাই মিডিয়ায় প্রচারে আসার জন্য ইচ্ছে করেই বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন।”
দেবব্রত মণ্ডল