TRENDING:

ধারালো বঁটির উপর বুক চিতিয়ে ঝাঁপ দেন গাজনের সন্ন্যাসীরা, শুরু হয় চড়ক উৎসব

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#সুন্দরা: চৈত্রের বিদায়। নববর্ষকে স্বাগত জানানোর আগে চৈত্রের সংক্রান্তিতে উৎসবে মেতে গোটা বাংলা। প্রাচীন রীতি মেনে গাজন উৎসব ঘিরে জমজমাট পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন গ্রাম। চলছে মেলা। ব্রত রেখে বিভিন্ন লোকাচার পালন করছেন শিব-ভক্তরা।।
advertisement

ঢ্যাং কুরা কুর...... কোথা থেকে যেন ভেসে আসছে ঢাকের আওয়াজ......চৈত্র শেষের সোনালি আলো সবে মিলিয়ে যেতে শুরু করেছে...আসছে বৈশাখ।

কথায় বলে, চোতের ঢাকে কাঠি পড়েছে... গাজনের বাজনা বেজে উঠেছে। চড়ক-গাজনে এখন জমজমাট পূর্ব মেদিনীপুর ....

শিবের গাজন লেগেছে। কাঁথি থেকে কোলাঘাট, পাঁশকুড়া, মহিষাদল, নন্দকুমার, গোপালপুর, সুন্দরা গ্রামে কান পাতলেই এখন প্রাচীনতম উৎসবের সুর। বছরের শেষ তিনদিন গ্রামে গ্রামে গাজনের নানা ছবি..... কাঁটা ভরতি খেজুড় গাছের উঁচু ডগায় উঠে গাছ মোড়ানো দিয়ে শুরু.....ধারালো বটির উপর বুক পেতে উপর থেকে ঝাঁপ দেওয়া থেকে চড়কে ঘোরা .....এছাড়া বাণ ফোঁড়া, বড়শি ফোঁড়া, গনগনে আগুনের উপর হেটে যাওয়া...বাতাসার লুঠ তো রয়েছেই ৷

advertisement

সুন্দরা গ্রামের গাজন মেলার বয়স দুশো বছর....১৮৩২ সালে মহিষাদলের রাজা লক্ষ্মণ প্রসাদ গর্গা বাহাদুর তৈরি করেন মন্দির। সেখানেই জমাটি গাজন উৎসবের আয়োজন। উৎসবে সামিল আশপাশের গ্রামের হাজার খানেক মানুষ....

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখতে সাধারণ, স্বাদে লাজবাব, বাজারেও ব্যাপক চাহিদা! এবার পুকুরেই চাষ হবে 'এই' মাছ
আরও দেখুন

সময় এগিয়েছ অনেকটা....সময়ের স্রোতে আধুনিক আজ সমাজও.....চৈত্র সংক্রান্তি পুরোনকে ছুঁড়ে ফেলে না ...বিদায় জানায়, বুকে লালন করে।। তাই তো আজও গ্রাম বাংলায় চড়ক আছে চড়কেই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ধারালো বঁটির উপর বুক চিতিয়ে ঝাঁপ দেন গাজনের সন্ন্যাসীরা, শুরু হয় চড়ক উৎসব
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল