মুহূর্তের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখা বেড়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হয়ে ওঠে। দোকানঘেঁষা অন্যান্য স্টল ও ঘরবাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় এলাকাবাসী ছুটে এসে উদ্ধারকাজেও হাত লাগান।
খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় চন্দ্রকোনা রোড থানার পুলিশ। একইসময়ে দমকলের একটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। দমকল কর্মীরা প্রায় কিছুক্ষণ ধরে চেষ্টা চালিয়ে অবশেষে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।
advertisement
আরও পড়ুন : বাড়ি বসে হবে আয়, সরকার দিচ্ছে বিশেষ ‘ট্রেনিং’! প্রয়োজনে মিলবে লোন, লাক্ষা শিল্প দেখাবে উপার্জনের নয়া দিশা
দমকল সূত্রের খবর, দেরি হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারত। ঘটনায় যদিও প্রাণহানির কোনও খবর নেই। তবে দোকানের ভেতরে থাকা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রাথমিকভাবে বেশ উল্লেখযোগ্য বলেই মনে করা হচ্ছে। অনেকেরই আশঙ্কা, আগুনের তীব্রতা আরও কিছুক্ষণ অব্যাহত থাকলে পার্শ্ববর্তী দোকানগুলিও বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখনও পর্যন্ত অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। দোকানে বিদ্যুতের তারের অবস্থা এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিক সংযোগগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত শুরু হয়েছে।






