২০১১ সালের পর থেকে বালিঘাট গুলোর সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এই বালি ঘাটে ম্যানেজার থেকে আরম্ভ করে কর্মীরা, এদের বেশিরভাগই এক সময় অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তাদেরকে কাজ দিয়েছিলেন অনুব্রত। ফলে কমেছিল অপরাধ৷ তাহলে কি তাদের কাজ চলে গেলে আবার অপরাধ বেড়ে যাবে? ওই জেলার বেশিরভাগ মানুষের প্রশ্ন, মাথার ছাতা চলে যাওয়ার পরে বালিঘাটগুলো চলবে কীভাবে? সেটা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে সবাই।
advertisement
আরও পড়ুন- ডিভোর্স ঠেকাতে গিয়ে মৃত্যু! আদালতেই স্ত্রীর গলা কেটে নৃশংস খুন স্বামীর
আরও পড়ুন- "শুধু তেরঙ্গা লাগালেই আপনি দেশপ্রেমিক হয়ে যাবেন না," বিজেপিকে আক্রমণ উদ্ধবের!
সূত্রের খবর, অনুব্রত মণ্ডল অসংগঠিত ক্ষেত্রে প্রচুর মানুষকে কাজের সঙ্গে যুক্ত করেছিলেন। সেই মানুষগুলো এখন বেকার হয়ে যাবে। নানুর এলাকায় বালিঘাট বন্ধ হওয়ার জন্য বেকার হয়ে গিয়েছেন প্রচুর মানুষ। সাধারণ মানুষের ধারণা আবার চুরি ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে জেলাতে। বিরোধীরা বলছেন, অনুব্রত মণ্ডলের কাছে কেউ সমস্যা নিয়ে গেলে তিনি পার্টি তহবিল থেকে আর্থিক সাহায্য করতেন। প্রশ্ন, সেই অর্থ কোথা থেকে আসত? মেডিক্যাল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে আরম্ভ করে বালিঘাট, কয়লার ব্যবসা রাইস মিল সবই তাঁর। সিবিআইয়ের এবার লক্ষ বীরভূমে বেশ কয়েকটি এন জি ও সংস্থার দিকে।